Home   |   About   |   Terms   |   Contact    
RiyaButu
A platform for writers

লুকানো চিঠির রহস্য


ত্রিপুরার বাংলা গোয়েন্দা গল্প


All Bengali Stories    30    31    32    33    34    35    (36)     37    38   

-হরপ্রসাদ সরকার, ধলেশ্বর - ১৩, আগরতলা, ত্রিপুরা ( পশ্চিম )

লুকানো চিঠির রহস্য
পর্ব ১১
( ত্রিপুরার বাংলা গোয়েন্দা গল্প )
রাজবংশী সিরিজের চতুর্থ গোয়েন্দা গল্প
- হরপ্রসাদ সরকার, ধলেশ্বর-১৩, আগরতলা
১৯-১২-২০১৮ ইং

সমগ্র পর্বগুলি: সমগ্র পর্বগুলি

◕ লুকানো চিঠির রহস্য
পর্ব ১১

-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ আমাদের এই ওয়েবসাইট ( RiyaButu.com )-এ প্রকাশিত গল্পগুলির মধ্যে থেকে কিছু গল্প নিয়ে এবছরই প্রকাশিত হবে আমাদের 'রিয়াবুটু'র গল্প'।
--------------------------

একটু সন্দেহ রেখে রাজবংশী অনিমেষ ভদ্রকে প্রশ্ন করল," ভদ্রবাবু, এখানে তো কোম্পানির মালিক থাকেন না, তবে আপনার চাকরির দরখাস্তটি আপনি জমা দিয়ে ছিলেন কার কাছে? কোথায়? কে আপনার ইন্টার্ভিউ নিল? এপয়েন্টম্যান্ট লেটারটা কে দিল? একটু খুলে বলুন তো।"

মৃদু হেসে ভদ্রবাবু বললেন, "সেটাও এক অবাক কাণ্ড বটে। আমার কথাটাই আগে বলছি, আমার ব্যাপারটি জানলেই বাকী ব্যাপারটা জানতে পারবেন। আজ থেকে কিছু বছর আগে একদিন আমি আমার ই-মেইলে একটি চাকরির অফার পাই। 'মুনমে মাইক্রো-ফাইনাইন্স' নামে একটি নতুন কোম্পানি আমাকে ম্যানেজার পদে চাকরির অফার দিচ্ছে। খুব ভাল বেতন, খুব ভাল সুযোগ-সুবিধা। মনে কিছুটা সন্দেহ হল। সত্যি বলতে কি, প্রথমে সেই মেইলটিকে একটি ভাঁওতা, ফালতু ই-মেইল বলেই মনে হয়েছিল। কিন্তু এত টাকার অফারটা ছাড়তে মন চাইছিল না। বলতে পারেন একটু লোভে পড়ে গিয়েছিলাম। বারে-বারেই মনে হচ্ছিল, হতে পারে এটি একটি ফালতু ই-মেইল; আবার না-ও তো হতে পারে! যদি সত্যিই এটা একটা কাজের ই-মেইল হয়, তখন? তখন তো একটা বিরাট সুযোগ আমার হাত ছাড়া হয়ে যাবে। তাই ভাবলাম, যাই, একদিন ঘুরে আসি 'মুনমে মাইক্রো-ফাইনাইন্স' কোম্পানিতে; কাছেই তো। ব্যাস, এই ভেবে একদিন সকালে চলে এলাম। সে আজ থেকে প্রায় পাঁচ-ছ বছর আগের কথা। অফিসে ডুকে দেখি সত্যি নতুন অফিস; খুব বড়, সুন্দর পরিবেশ, বেশ টিপ-টপ। আমার ভাল লেগে যায়। তবে লক্ষ্য করলাম কর্মচারী মাত্র দু'জন। দু'জনই অতি সামান্য কেরানী। একজন হলেন এই বাহাদুর প্রসাদ। আর অন্যজন -" একটু ভেবে ভদ্রবাবু বললেন,"দেখুন, বহু পুরানো কথা, সব কিছু এত মনে করতে পারছি না। তবে ঐ লোকটিকে কিন্তু আমি কোনও দিন দেখিনি।"

ধর-মরিয়ে বসে, রাজবংশী চেঁচিয়ে উঠল, "মানে! ঐ লোকটিকে আপনি কখনো দেখেন নি? আর ইউ সিউর?"

মাথা নেড়ে ভদ্রবাবু বলল, "হ্যাঁ, আমি সিউর। ঐ লোকটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি। লোকটির নাম ছিল, ফতুর আলি। যেদিন আমি এ কোম্পানিতে প্রথম আসি, সেদিন সে অনুপস্থিত ছিল। পরে যখন আমি কাজে যোগ দেই, তখন শুনলাম, সে নাকি কাজ ছেড়ে চলে গেছে।"

এ কথা শুনে হা-হা করে প্রচণ্ড জোরে হেসে উঠল রাজবংশী। হাসতে-হাসতে খুব কড়া ভাষায় বলল, "কি মশাই, আমাদের শোনাতে কী আর কোনও গল্প খুঁজে পেলেন না! কী ভাবছেন আমাদের? বনচর গজ মূর্খ, বানর! না-কি বেক্কল শিয়াল পক্ষী? আসল কথা গোপন রেখে ঘুরিয়ে কথা বলছেন?"

ধমক খেয়ে হক্কা-বোকা ক্যাবলার মত চেয়ে রইলেন ভদ্রবাবু। সদানন্দও ভাবতে লাগল, "সত্যিই তো, রহস্যময় অফিস! আর এই ভদ্রবাবু, তিনি কী সত্যি কথা বলছেন? একের পর-এক শুধু জট পাকিয়ে যাচ্ছেন? উনার এই ভুল-ভাল গজমালা-শব্দ বলা, কোনও ছলনা নয়তো? হোক না-হোক এই 'মুনমে মাইক্রো-ফাইনাইন্স' কোম্পানিটি এত সহজ কিছু নয়? আর ঐ ত্রিকোণ প্রেমের নায়িকা, মিস রাখী, তিনি কে? ফতুর আলিই-বা কার নাম? মনে হচ্ছে রাজ অনেক কিছুই ঠিক আন্দাজ করতে পেরেছে।"

রাজবংশী এবার বেশ কড়া ভাষায় বলল, "বলুন, আপনার চাকরির কাগজপত্র কার কাছে জমা দিয়েছিলেন?"

"আমি আমার সব কাগজ-পত্রিকা রাখী ম্যাডামের কাছে ই-মেইলে দিছিলাম।"

"বাকী স্টাফদের নিয়োগ কিভাবে হল?"

"বাকী স্টাফদের ইন্টার্ভিউ আমি নিছিলাম। ম্যাডাম আমাকে জানান দিতেন, কত টাকার মধ্যি একজন স্টাফকে রাখতি হবি। তেমত দেওয়া বাজেটে স্টাফ নিয়োগ করতুম।"

"নিজেকে সামলান ভদ্রবাবু, এত উত্তেজিত হবেন না। তাহলে কিন্তু আপনার মুখ থেকে রঙ কথা বের হয়ে যেতে পারে। তাই শান্ত ভাবে, ভেবে চিন্তে কথা বলুন।"

রুমালে কপালের ঘাম মুছতে-মুছতে ভদ্রবাবু বললেন, "ঠিক আছে স্যারু, না-মানে স্যার, আমি এখন থেকে ভেবে চিন্তে কথা বললুম।"

"সুন্দর, খুব সুন্দর। আচ্ছা বলুন তো, ফতুর আলি কী কোনদিন আর এই কোম্পানিতে ফিরে আসেনি?"

"না! ফতুর আলি আর কোনদিন এই কোম্পানিতে আসেনি। তবে বাহাদুরের সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। বাহাদুর খুব গল্প করত ফতুর আলির।"

"এই ফতুর আলিটি কে?"

"জানি না। 'ফতুর আলি' তার আসল নাম কি-না, তাও জানি না। কারণ বাহাদুর অনেককেই ছদ্ম নামে ডাকত, যেমন আমাকে ডাকত 'কুকথু' বলে। ও হ্যাঁ, আরেকটি কথা এখান মনে পড়ল। বলব?"

"বলে ফেলুন।"

"এই যে ফতুর আলি, সে কিন্তু আসলে এক দিন-মজুর। প্রথম আমি ভেবেছিলাম, সে বুঝি এ অফিসের কেরানী, কিন্তু কথার ফাঁকে একদিন বাহাদুরই আমাকে বলেছিল, এ ফতুর আলি আসলে এক দিন-মজুর।"

রাজবংশী টেবিলে জোর চাপড় মেরে বলল, "বলেন কী মশাই?"

রাজবংশীর এই তেওর দেখে ডরে-ভয়ে ভদ্রবাবুর বুকের রক্ত শুকিয়ে গেল, মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেল। তিনি খুব কাঁপা সুরে বলতে লাগলেন, "হ্যাঁ কসাই, না-মানে মশাই! কথাটি কিন্তু গুলি নয়, না-মানে গল্প নয়। আমি মিছে গলপ কইছি ন।"

ভদ্রবাবুর কথা শুনে হ্যাঁ-হ্যাঁ করে জোরে হেসে উঠল রাজবংশী। আঁকতে উঠল সদানন্দ, সে জানে রাজবংশীর এই হাসির মানে কী? তবে কী খেলা শুরু হয়ে গেছে?

রাজবংশী বেশ একটা গা ঝারা দিয়ে, খুব ফুরফুরে মেজাজে বলল, " ভদ্রবাবু, আরে ও ভদ্রবাবু, আপনি এত ঘাবড়াচ্ছেন কেন? আপনার তো কোনও দোষ নাই। আপনার সব কথাই তো আমি মেনে নিয়েছি। আমি তো জানি, আপনি খুব ভাল লোক এবং খুব নিষ্ঠা ভরে এই কোম্পানিতে কাজ করছেন। আপনার উপর আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আপনার জায়গায় অন্য কেহ থাকলেও কম-বেশী ঐ কাজ করত। হিসাবপত্রে একটু -আকটু এদিক-সেদিক সবাই করে থাকে। আর যেই কোম্পানির মালিক হাজার মাইল দূরে থাকেন, সেখান করতাল বাজিয়ে ডিস্কো গান গাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবু তো আমি বলব, আপনি অনেক নিষ্ঠা ভরেই এই কোম্পানিতে কাজ করছেন। তা না হলে, মালিকহীন কোম্পানি এত সুন্দর থাকতে পারত না, বনসাই হয়ে যেত। এর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।" ভদ্রবাবুকে এবার খুব নিশ্চিন্ত মনে হল। তিনি নিশ্চিন্তের হাসি হেসে অতি কৃতজ্ঞতায় হাত জোর করে রইলেন।

রাজবংশী আবার বলতে শুরু করল, " ভদ্রবাবু, আমি জানি আপনি আমাদের নানা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছেন অথবা সাহায্য করার চেষ্টা করছেন। আপনার এই জিনিসটা আমার খুব ভাল লেগেছে। আশা করি সামনেও আপনি আমাদের এমন সহযোগিতা করবেন। আপনার উপর আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই, রাগ-দ্বেষ কিছুই নেই। বরং আমি বুঝতে পেরেছি, আপনি একজন অতি সহজ-সরল মনের, সোজা-সাপ্টা মানুষ। কিন্তু আপনার 'মুনমে মাইক্রো-ফাইনাইন্স' কোম্পানি, এই কোম্পানিটি তো এত সহজ-সরল নয়! আপনার কোম্পানি কোনও বে-আইনি কাজ করে না, হতে পারে, তবু বলছি, আপনার কোম্পানিটি কিন্তু জটিল থেকেও জটিলতর। এখানে মস্ত একটা ভেজাল চলছে, ষড়যন্ত্র চলছে; তা আমি হাড়ে-হাড়ে টের পাচ্ছি। হোক না-হোক বাহাদুরের হত্যার সাথে এই কোম্পানির নিশ্চয়ই কোনও যোগাযোগ আছে।"

আঁকতে উঠলেন ভদ্রবাবু, "বলেন কী মশাই?"

"হ্যাঁ ভদ্রবাবু, আমার মনে হচ্ছে আপনি একটি ষড়যন্ত্রের মহাবনে বসবাস করছেন, মানে রহস্যের কারখানা। যেহেতু আপনিই এই কোম্পানির হর্তা-কর্তা, তাই আখেরে আপনার উপরেই সব কিছু এসে পড়বে। এটাই স্বাভাবিক। তখন কিন্তু সব কিছুর দায়-দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে, কোনও কিছুকেই এড়াতে পারবেন না। তাই নিজেকে বাঁচাতে আর কিছুই লোকাবার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনারই বিপদ বাড়বে। আমি চাইলেও তখন আপনার জন্য কিছু করতে পারব না। আমাকে আপনার শত্রুর চোখে নয়, বন্ধুর চোখে দেখুন, তবেই সব বুঝতে পারবেন।"

বেশ চিন্তিত মুখে কিছুক্ষণ নীরব থেকে ভদ্রবাবু বললেন, " ঠিক আছে স্যার, আমি আপনার সব কথার জবাব দেব। যেটুকু জানি, সব সত্যি বলব। বলুন স্যার, কী জানতে চান?"

পরিবেশ, পরিস্থিতি চমৎকার ভাবে একেবারে নিজের অনুকূলে, নিজের কন্ট্রোলে এনে, এবার রাজবংশী তার আসল অনুসন্ধান শুরু করল, অপরাধী ধরতে একে-একে জাল বিছিয়ে দিতে লাগল। রাজবংশী নিশ্চিত, এবার আর কোনও ভুল উত্তর শুনতে হবে না। সে প্রশ্ন করতে শুরু করল, " আচ্ছা ভদ্রবাবু, বাহাদুর কোন সময়ে অফিসে আসতেন? কোন সময় যেতেন? সচরাচর কতটুকু সময় অফিসে কাজ করতেন? কাজে ফাঁকি দিতেন, কি দিতেন না? কার সাথে উনার সব চেয়ে বেশী উঠা-বসা ছিল?"

নিডর হয়ে ভদ্রবাবু জবাব দিতে লাগলেন, "দেখুন স্যার, বাহাদুরের সাথে রাখী ম্যাডামের খুব বুঝা-পড়া থাকায়, এবং সে এই কোম্পানির সবচেয়ে পুরানো ও বিশ্বস্ত কর্মচারী হওয়ায়, অনেক ব্যাপারেই রাখী ম্যাডাম তাকে প্রচুর ছুট দিয়ে রেখেছিলেন। যার কারণে বাহাদুরের অফিসে আসার কোনও টাইম-টেবিল ছিল না। সে নিজের সময় মত অফিসে আসত, আবার নিজের সময় মতই অফিস থেকে চলে যেত। সে কখনো সকালে আসত, কখনো বিকেলে, কখনো দেখা যেত সবার আগে কোম্পানিতে এসে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ওর কিছুই ঠিক ছিল না।"

"বাহাদুরের এই স্বেচ্ছাচারিতা নিয়ে আপনার মনে কোনও প্রশ্ন জন্মায় নি? কিংবা অন্য কর্মচারীরা কোনও প্রতিবাদ করেনি?"

"আপনি ঠিক ধরেছেন স্যার, কোম্পানিতে বাহাদুরের এই ইচ্ছামতন চলা-ফেরা নিয়ে প্রথম প্রতিবাদটি আমিই করি। আমিই রাখী ম্যাডামকে মেইল করে বাহাদুরের এই কর্মকাণ্ডের কথা জানাই। উত্তরে রাখী ম্যাডাম আমাকে কী জবাব দিয়েছিলেন জানেন? তিনি আমাকে মেইল পাঠান, 'ভদ্রবাবু, আশাকরি বাহাদুর সম্পর্কে এই চিঠিটিই আপনার শেষ চিঠি ছিল। ওর সম্পর্কে পরবর্তী এমন কোনও চিঠি পাঠাবার আগে নিজের রেজিগনেশন লেটারটি ঠিক করে লিখে নেবেন।' এবার বুঝুন, ঐ দু'জনার মধ্যে কত প্রেম ছিল? এমন অবস্থায় আমি কী আর বাহাদুরের পিছনে লাগতে পারি? ওর পিছনে লাগা তো নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা। কোম্পানির অন্য কর্মচারীদের সাথে ওর কোনও উঠা-বসা ছিল না বললেই চলে। কোম্পানিতে আমাকে ছাড়া আর কারোর সাথেই সে কথা কইত না। জানেন, এই ঘটনাটি আমাকে খুব অবাক করত, বাহাদুরের মত এমন একটি ছটফটে, ফুরফুরে, প্রাণবন্ত হাসিখুশি ছেলে, যার মুখ দিয়ে সদাই খই ফুটত, সে কিনা কোম্পানির একটি লোকের সাথেও কথা কইত না। কথা কওয়া তো দূরে থাক, হাসিই দিত না। রাখী ম্যাডামের কাছের লোক হওয়ার এত অহংকার ছিল তার ভীতর! কোম্পানির অনেকেই তাকে পছন্দ করত না, তবে কিছু বলতেও পারত না। কারণ, আমার সাথে তার ছিল খুব ভাল ভাব। আর আমিই যখন কোম্পানির মালিক, তখন মালিকের প্রিয় পাত্রটিকে চটিয়ে কোন কর্মচারী নিজের এত সুন্দর চাকরি হারাতে চায় বলুন? এই কোম্পানিতে সব কর্মচারীই খুব ভাল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে থাকে। রাখী ম্যাডাম সব কর্মচারীকে খুব সুযোগ সুবিধা দিয়ে রেখেছেন। ম্যাডামের নির্দেশ, 'প্রতিটি কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ দিতে-দিতে এমন ভাবে যোগ্য করে তুলো যেন অপর যেকোনো কোম্পানি ওদের দ্বিগুণ বেতন দিয়ে কাজে রাখতে চায়। পাশাপাশি প্রতিটি কর্মচারীকে এত ভালবাসা আর এত সুন্দর কাজের পরিবেশ দাও যেন একজন কর্মচারীও আমাদের কোম্পানি ছেড়ে না যায়। এই থাকবে আমার কোম্পানির পলিসি।' এবার ভাবুন।"

"সবই তো বুঝলাম ভদ্রবাবু, কিন্তু এত ভালবাসার পরেও কর্মচারীরা দুই-তিন দিনের মধ্যে আপনার প্রতি এমন মারমুখী হয়ে উঠল কেন?"

Next Part

সমগ্র পর্বগুলি: সমগ্র পর্বগুলি

রাজবংশী সিরিজের অন্য গোয়েন্দা গল্প:
মাণিক্য   
সর্দার বাড়ির গুপ্তধন রহস্য   
প্রেমিকার অন্তর্ধান রহস্য   
গোয়েন্দা গল্পের সম্পূর্ণ তালিকা

All Bengali Stories    30    31    32    33    34    35    (36)     37    38   


## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers. The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation. Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##


◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717