সর্দার বাড়ির গুপ্তধন রহস্য
( বাংলা গোয়েন্দা গল্প )
- হরপ্রসাদ সরকার, ধলেশ্বর, আগরতলা
১৩-১১-২০১৭
◕ সর্দার বাড়ির গুপ্তধন রহস্য
১ম পর্ব
-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ 'নগেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার - মে, ২০২৪' স্বরচিত গল্প লেখার প্রতিযোগিতা, ( প্রতি বছর মে মাসে )
Result
--------------------------
আগরতলা শহর থেকে প্রায় সাতচল্লিশ কিলোমিটার দূরে হল উদয়পুরের রাজারবাগ। সেখান থেকেও প্রায় পনের কিলোমিটার দূরে হল গঙ্গাছড়া গ্রাম। এই গ্রামের এক বিখ্যাত বাড়ি হল সর্দার বাড়ি। লোকে এই বাড়িটিকে
শিকারি বাড়ি বলেও জানে। ঐ তল্লাটে যুবক-বৃদ্ধ এমন কেউ নেই যে এই বাড়িকে চিনে না। খুব নামি ডাকি বাড়ি, আর হবেই বা না কেন?
জমিদার না হলেও, এক সময় এই বাড়ির পূর্ব-পুরুষেরাই ছিল আসে পাশের দশ গ্রামের হর্তা কর্তা। তাদের কথাই ছিল শেষ কথা। জমিদারের লাঠিয়ালরাও ভয়ে তাদের এড়িয়ে চলত।
এর যথেষ্ট কারণও ছিল। এই বাড়ি ছিল ডাকাতদের বাড়ি। বেশ কয়েক পুরুষ ধরে ডাকাতিই ছিল ওদের পেশা। বিশাল ডাকাত দল ছিল তাদের। এই দলের সবাইকে দেখতে রূপকথার দৈত্যের মতই লাগত।
যেমন উঁচা লম্বা, তেমনি হট্টা-কট্টা।
ওরা তীর ধনুক থেকে শুরু করে লাঠি, তলোয়ার, বল্লম, ছোরা সব কিছুতেই ছিল খুব পারদর্শী, একেবারে সুদক্ষ লড়াকু। বন্ধু ও শরণাপন্নদের প্রতি ওদের যেমন ছিল অসীম দয়া, তেমনি শত্রুর প্রতি ছিল অপরিসীম নিষ্ঠুরতা।
ওরা প্রাণ নিতে যেমন চিন্তা করত না, তেমনি প্রাণ দিতেও দু-বার ভাবত না। এহেন বাড়ির সাথে কে আর শত্রুতা করতে চায়! নীতিতেই হোক আর অনীতিতেই হোক সর্দার বাড়ির সম্পত্তি অঢেল।
প্রচুর জমি-জামা, অনেক পুকুর বিল। এছাড়া টাকা পয়সা ধন রত্ন তো আছেই। কিন্তু এ পথ এত সহজ ছিল না, সব কিছু এত সহজে চলে আসেনি। এর পিছনে ছিল প্রবল রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম।
বঙ্গের শাসক তখন হোসেন শাহ। সেই হোসেন শাহের তাড়া খেয়ে একদল ডাকাত এখানে পালিয়ে আসে আর এখানকার গভীর জঙ্গলে লুকিয়ে পড়ে।
এই জঙ্গল ছেড়ে ওরা আর কোনদিন বঙ্গে ফিরে যায়নি, এখানেই বসবাস শুরু করে। সেই আমলে গঙ্গাছড়া ছিল শুধুই বন আর বন, গভীর বন। দিনে-রাতে বাঘ ভাল্লুক ঘুরে বেড়াত।
সেই হিসেবে দেখলে এই বনটি যেমন ছিল ঐ ডাকাতদের লুকানোর উপযুক্ত জায়গা, তেমনি ছিল এই বিস্তীর্ণ এলাকায় একছত্র অধিপতি হওয়ারও স্থান।
ক্রমে এখানেই গড়ে উঠল তাদের দুর্গ, তাদের সংসার। এখানেই ওরা আবার শুরু করল তাদের কাজ কারবার। ডাকাতি। পাশাপাশি সম ভাবে লড়াই চলতে লাগল মানুষ ও হিংস্র পশুদের সাথে।
কত আপনজনের প্রাণ গেছে, কত শত্রুর মস্তক ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেছে তার হিসেব নেই।
সেই অর্থ সর্দার বাড়ির অঢেল সম্পদের পিছনে লুকিয়ে আছে হিংস্র পশুদের সাথে অনেক সংঘর্ষ, মানুষে - মানুষে অনেক লড়াই, শত্রু মিত্র ও আপনজনের অনেক রক্ত।
সেই সংঘর্ষ, সেই রক্তের দাগ আজ ইতিহাসের জলে মুছে গেলেও ঐ রক্তের কথা আজো উড়ে বেড়ায় গঙ্গাছড়ার বৃদ্ধদের মুখে মুখে। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা হা করে শুনে সেই গল্প।
সেই দিন আজ আর নেই। সেইদিন গেছে চলে, সেই লোকগুলি গেছে, সেই আমলও নেই। তবু সেই কয়েকশ বছর আগের সর্দার বাড়ির দুর্গা পূজা এখনো আছে। এখনো হয়।
প্রতি বছরই এই বাড়িতে প্রথা মেনে ঘটা করে মা দুর্গার পূজা হয়। আশে পাশের পাঁচ-সাত গ্রামে একমাত্র একটিই দুর্গা পূজা, সর্দার বাড়ির দুর্গা পূজা।
যদিও আজ সেই আগের মত উন্মাদনা নেই, আগের মত সেই জাঁকজমক ভাব নেই। তবু প্রতিমার সামনে দাঁড়ালে সেই শত বর্ষের ঐতিহ্যকে ঠিক বুঝা যায়, মনে প্রাণে অনুভব করা যায়।
মূর্তির গড়ন, পূজার বিধি সব সেই আগেরই মতই উগ্র রূপে আছে। ঢাকের তালেও যেন সেই হা রে রে রে ভাব। আজো বহু দূর দূর থেকে লোক জন আসে এই বাড়িতে পূজা দেখতে।
এই পূজা তো আর সাধারণ পূজা নয়। এক ডাকাত বংশের নিষ্ঠা ভরে মাতৃ সাধনা, শক্তি আরাধনা। শত বছর আগে তখনও ছিল, আজো আছে, সারা রাত ধরে ঢাকের তালে তালে জমজমাট নাচ।
ছেলে মেয়ে, বৃদ্ধ বৃদ্ধা, পরিচিত, অপরিচিত সবাই নাচে। তবে নিশ্চয়ই বাড়ির অনুশাসন মেনে। এখনো কারো বুকে সেই সাহস জন্মায়নি যে সর্দার বাড়ি অনুশাসন ভাঙ্গে। কার এমন সাধ্য? নেই - কারোর নেই।
সপ্তমী রাতের ঢাকের তাল অষ্টমীর ভোর গিয়ে থামে, অষ্টমী তাল নবমীতে, আর নবমীর তাল থামে দশমীর ভোরে। দশমীর পর যখন প্রতিমা ভাসান হয় তখন বিদায় বেলা সবার চোখে থাকে জল।
যেন আপনজনের কাছ থেকে কেউ আবার এক বছরের জন্য দূরে চলে গেছে, আবার এক বছরের অপেক্ষা।
সর্দার বাড়ির মাটির দুর্গা-মণ্ডপটিও অতি প্রাচীন। কত প্রাচীন, কেউ জানে না। দুর্গা মণ্ডপটির ঠিক পিছনে গা ঘেঁষেই আছে একটি বিশাল আম গাছ। বৃদ্ধরা বলেন এই আম গাছটি নাকি দুর্গা মণ্ডপটি থেকেও প্রাচীন।
খুব বড়, উঁচা, লম্বা আর ছড়ানো এই গাছ। এর পাতা এত ঘন যে মগ ডালে কেউ বসে থাকলে নীচ থেকে দেখাও যাবে না। সবাই আসতে যেতে এই দুর্গা-মণ্ডপটিকে নমস্কার করে, তেমনি এই বৃদ্ধ গাছটিকেও নমস্কার করে।
এখনো সর্দার বাড়ির ক্ষেত খামারে প্রতিদিন দশ বার জন লোক কাজ করে। তাছাড়াও বিভিন্ন দেন-দরবার আর বিচার সভা তো লেগেই আছে। বিকেল হলেই গ্রামের বৃদ্ধরা এসে এই বাড়িতে
দুর্গা মণ্ডপের সামনে জড়ো হয়। ছালা বিছিয়ে ঘাসের উপর বসে গল্প গুজব করে, তাস পাতি খেলে, চা- পান খায়। সন্ধ্যা হলেই আবার যে যার বাড়িতে ফিরে যায়। পুরনো দিনের মত আজো সর্দার বাড়ি সদাই জমজমাট।
আজ থেকে প্রায় ত্রিশ বছর আগে দশমীর ভোরেই ঘটেছিল সেই ঘটনাটি। ঘটনাটি ছিল এরকম, নবমী রাতের নাচ তখনো শেষ হয়নি। দশমীর ভোর হয়ে গেছে, তবু দুর্গা-মণ্ডপের সামনে ঢাকের তালে তালে খুব জোর নাচ চলছে।
কারোর বাইরের জগতের হুঁশ নেই। বাইরের জগতের হুঁশ থাকলে কী আর এমন নাচ নাচা যায়! সবাই আনন্দ আর নাচের সাথে একাত্মা হয়ে আছে, এমন সময় সর্দার বাড়ির এক গৃহবধূর তীব্র চীৎকার,
এক তীব্র আর্তনাদ ভেসে এল ঘর থেকে। মুহূর্তের মধ্যেই ঢাক নাচ সব গেল থেমে। দলে দলে লোক ছুটে গেল সেই মাটির ঘরটির দিকে। দেখা গেল, বাড়ির বড় কর্তা শক্তিধর সর্দারের গিন্নী রসবালা দেবী মাটিতে অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন।
ওর বা হাতের কবজি থেকে কিছু রক্ত ঝরে পড়ছে। পাশেই একটি সিন্ধুক খোলা পড়ে আছে, ফাঁকা। বুঝতে কিছুই বাকি রইল না। লুট-পাট হয়েছে। ডাকাতের বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে।
বাকি সব তেমনি পরে রইল। আগে বৈদ্যকে ডাকা হল। বড় কর্তা রক্ত-চোখে বললেন, যা গেছে তা টাকা পয়সা আর গয়না-গাটি, মানুষটি যেন না যায়। খোঁড়া বৈদ্য দৌড়ে এলেন ঔষধ দিতে। ঔষধ দিলেন।
কিছুক্ষণ নাড়ী ধরে বললেন, "ঘাবড়াবার কিছু নেই বড় কর্তা। হাতের চোট খুব গুরুতর নয়। কোন শক্ত কিছু দিয়ে হাতে আঘাত করা হয়েছে।
কয়েকদিন ঔষধ খেলেই ঠিক হয়ে যাবেন। ভয় পেয়ে, আতঙ্কে অজ্ঞান হয়ে গেছেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হুঁশ ফিরে আসবে।" আর হলও তাই। কিছুক্ষণের মধ্যেই রসবালা দেবী চোখ খুললেন।
ধীরে মিনমিন করে বললেন, "আমি দুর্গা-মণ্ডপের কাছ থেকে ঘরে ফিরে এসেছিলাম একটু বিশ্রাম নেব বলে। ঘরে এসে দেখি একটি লোক আমার সিন্ধুক খুলে টাকা পয়সা, গয়না-গাটি সব একটি থলেতে রাখছে।
আমাকে দেখেই সে পালাতে চাইল। আমিও তো সর্দার বাড়ির বৌ, আমি তার চুলের মুঠি চেপে ধরলাম। তখুনি সে তার হাতের লোহার দণ্ডটি দিয়ে আমার হাতে জোর আঘাত করল।
প্রচণ্ড ব্যথায় চোখ অন্ধকার করে এলে। আর কিছু মনে নেই।"
রসবালা দেবীর কথা শুনতে শুনতে রাগে লাল হয়ে উঠল রসবালা দেবীর পতি আর উনার দুই দেবর। 'কার এত বড় সাহস যে সর্দার বাড়িতে হানা দিয়ে বসল? তুমি কী চিনতে পেরেছ?'
-"না, আমি চিনতে পারিনি। ও মুখে কাপড় বেঁধে রেখেছিল। আর এই ঘরের বাতিটিও নিবে গিয়েছিল। অন্ধকারে কিছুই বুঝতে পারিনি।"
শক্তিধরের ছোট ভাই দূর্গাচরণ দাঁত কিড়মিড় করে বলল, দাদা আমরা এখুনি বের হচ্ছি, সারাটি গ্রাম তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখব। ছাড়ব না শালাকে।"
সর্দার বাড়ির চেলা-চামুণ্ডা আর সাঙ্গ-পাঙ্গরা যেন মারপিটের জন্য মুখিয়েই ছিল। সবাই এক সাথে বলে উঠল, "ঠিক ঠিক, আমরা এখুনি তৈরী হয়ে আসছি। দেখি ব্যাটা গ্রাম ছেড়ে কোন পথে পালায়?"
শক্তিধর হাত তুলে ধমকের সুরে বললেন, "না! তোরা থাম! কেউ যেন আমার কথার বাইরে না যায়! কী বলছি শোন্, আজ দশমী, সবার বাড়িতে আনন্দ উৎসব।
এই আনন্দ উৎসবের দিনে এই ঘটনা নিয়ে কাউকে যেন অসুবিধার মধ্যে না ফেলা হয়। ওটা পড়ে দেখা যাবে। তাছাড়া টাকা পয়সা, গয়না-গাটি যা গেছে তা সর্দার বাড়ির একটি বালুর কণা মাত্র।
মায়ের আশীর্বাদে মানুষটির কোন ক্ষতি হয়নি সেইই আমাদের জন্য অনেক। তোরা আনন্দ কর, মায়ের বিসর্জনের ব্যবস্থা কর। সবার খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা কর।
একটা লোকও যেন আজ এ বাড়ি থেকে খালি পেটে না যায়। আর বাকি রইল সর্দার বাড়িতে চুরি করা। সে আমরা পরে দেখে নেব। ওকে তো আর বোয়াল মাছ খেয়ে নেবে না, ওকে আমরাই খেয়ে নেব।
দেখি ওর ধরে কয়টি মস্তক আছে!
জেনে রাখ, এই তল্লাটে কারোর দেহে সেই ধর নেই যে সর্দার বাড়িতে এত বড় হামলা করে পাড় পেয়ে যাবে। আর যেদিন সেই হারামজাদা ধরা পড়বে, সেদিন ওকে গ্রামের সবার সামনে মসলা বেঁটে, জ্যান্ত জ্বালিয়ে দেব।
ও নিয়ে তোরা ভাবিস না। তোরা যা:। আনন্দ কর। তোদের বৌদি এখন একটু বিশ্রাম করুক।"
টু শব্দটিও আর কেউ করল না। বড় কর্তা আদেশ মানে, শেষ কথা। এই কথার এক চুলও এদিক সেদিক হল না। সবাই চুপচাপ ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে গেল। তবে ঢাক- নাচ আর হল না।
বড় কর্তার কথা মত সুন্দর সুষ্ঠু ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের ব্যবস্থা করা হল।
সব লোকের খাওয়া দাওয়ার জন্য বিশাল ব্যবস্থা করা হল। সঠিক মুহূর্তে পুরোহিতের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে, দুর্গা মার জয় ধ্বনি দিয়ে, দুর্গা-পুকুরে মাকে বিসর্জন করা হল।
বিসর্জনের পর বিশাল উঠানের এ মাথা ও মাথায় এক সাথে অনেক লোককে বসিয়ে দেওয়া হল, ভর পেট অন্ন খেল সবাই। ঐ দিন ভাত না খেয়ে একজন ও সর্দার বাড়ি থেকে বের হয়নি। বড় কর্তার কথা কেউ অমান্য করেনি।
তারপর দিন থেকেই পাড়ায় পাড়ায় গ্রামে গ্রামে খোঁজ খবর নেওয়া হতে লাগল। সন্দেহ ভাজনদের পিছনে সর্দার বাড়ির লোক লাগিয়ে দেওয়া হল। কিন্তু কোথাও থেকে কোন খবর এল না।
টাকা পয়সাটা বড় নয়, লোকটিকে ধরে আচ্ছা করে শিক্ষা দেওয়ার লোভ সামলানো যাচ্ছিল না। মাস কয়েক পার হবার পরেও যখন চোরের কোন হদিস পাওয়া গেল না তখন বড় গিন্নী খুব রাগারাগি করতে লাগলেন।
অগত্যা দৈব পদ্ধতি অবলম্বন করা হল। বড় গিন্নীর অশেষ পিড়াপিড়িতেই শক্তিধর চোর ধরতে বাটি চালান দেবার ব্যবস্থা করলেন।
সর্দার বাড়িতে কিনা বাটি চালান? যাদের ভয়ে বাঘে ছাগলে এক ঘাটে জল খেত তাদের বাড়িতে কিনা এমন ঝাড়ফুঁক!
লোকে শুনলে বলবে কী? কিন্তু বড় গিন্নী নাছোড়বান্দা। শেষে বড় গিন্নীকে খুশি করতে বাটি চালানের ব্যবস্থাই করা হল। পাশের গ্রাম মির্জা থেকে সুশীল মালিকে খবর দেওয়া হল বাটি চালান দেবার জন্য।
সুশীল মালী এমনিতে ঢাক বাজায় তবে তার নাকি বাটি চালানে খুব হাত, এই কাজে সে নাকি একেবারে সিদ্ধ হস্ত। তাই তাকে দশ টাকা দিয়ে বায়না করা হল।
কথা মত এক শনিবার সকালে হেংলা পাতলা সুশীল মালী, কপালে এই বড় এক লাল তিলক কেটে, বিড়ি ফুকতে ফুকতে আর কাশতে কাশতে, খালি গায়ে একটি ধুতি পড়ে,
কাঁধের ঝোলাতে সকল সামগ্রী নিয়ে সর্দার বাড়িতে বাটি চালান দিতে হাজির হল। বাটি চালান কী এবং কীভাবে হয়? চোরটিই বা কে? তা দেখতে গ্রামবাসীর উৎসুকটাও কম নয়। তাই প্রচুর লোক তার পিছু পিছু এসে সর্দার বাড়িতে
দুর্গা-মণ্ডপের সামনে ভীর করল।
পরবর্তী পর্ব
অন্য গোয়েন্দা গল্পঃ
মাণিক্য
All Bengali Stories
22
23
24
25
26
27
28
29
30
(31)
## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers.
The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation.
Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##
◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717