Home   |   About   |   Terms   |   Library   |   Contact    
A platform for writers

দশভুজা — বাস্তবে রক্ত-মাংসের দশ হাত বিশিষ্ট নারী কি সত্যই সম্ভব?

Bangla Article

-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ আমাদের এই ওয়েবসাইট ( RiyaButu.com )-এ প্রকাশিত গল্পগুলির মধ্যে থেকে কিছু গল্প নিয়ে এবছরই প্রকাশিত হবে আমাদের 'রিয়াবুটু'র গল্প'।
--------------------------

All Bangla Articles   

দশভুজা — বাস্তবে রক্ত-মাংসের দশ হাত বিশিষ্ট নারী কি সত্যই সম্ভব?
( One of the selected article from the article competition, September 2022 )
লেখক - দিগন্ত পাল, বাবা - অচিন্ত্য কুমার পাল, দানেশ শেখ লেন, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ


## দশভুজা — বাস্তবে রক্ত-মাংসের দশ হাত বিশিষ্ট নারী কি সত্যই সম্ভব?

লেখক - দিগন্ত পাল, বাবা - অচিন্ত্য কুমার পাল, দানেশ শেখ লেন, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ

"দশভুজা" শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হলো দশটি ভুজ বা হাত যে নারীর। মানব সভ্যতার ইতিহাসে দশ হাত বিশিষ্ট মানুষ জন্মেছেন এমন কখনও জানা যায় নি, তবে নারী-শক্তির প্রতীক হিসাবে দশ হাত বিশিষ্ট দেবী নানা রূপে ও নামে ভারতের বিভিন্ন অংশে অর্চিত হয়েছেন। পূর্ব ভারতে পূজিত দেবী দুর্গা, এবং কেন্দ্রীয় ও উত্তর ভারতে আরাধিত বৈষ্ণ দেবী এঁদের মধ্যে অন্যতম। দেবীর দশটি হাত এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। মনে করা হয় দেবী পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ, ঈশান (উত্তর-পূর্ব), অগ্নি (দক্ষিণ-পূর্ব), নৈর্ঋত (দক্ষিণ-পশ্চিম), বায়ু (উত্তর-পশ্চিম), ঊর্ধ্ব (আকাশ) এবং অধঃ (পাতাল) এই দশ দিক থেকে তাঁর ভক্তদেরকে রক্ষা করবেন।

সাধারণত একজন মেয়ে বা মহিলার একইসঙ্গে অনেক বিষয় খেয়াল রাখার যে স্বাভাবিক ক্ষমতা বা বহু কাজ একাই সামলানোর যে স্বাভাবিক দক্ষতা সেই প্রসঙ্গেও 'দশভুজা' শব্দটির বহুল ব্যবহার দেখা যায়। এই গুণ, ছেলে ও পুরুষদের মধ্যে যে পাওয়া যায় না তা নয়, তবে বিশেষ কারণে এই গুণ নারী চরিত্রেই অধিক লক্ষণীয়। বিশেষ কারণটি বোঝা যাক—
মানুষের স্নায়ুতন্ত্র যে অজস্র স্নায়ুকোষ নিয়ে তৈরি হয়েছে সেই স্নায়ুকোষ প্রধানত তিনটি অংশে বিভক্ত –
গোলাকার অংশটি যেখানে নিউক্লিয়াস থাকে তাকে "কোষ দেহ" বা "সোমা" বলে,
সরু ও দীর্ঘ সুতোর মত অংশটি "অ্যাক্সন" নামে পরিচিত,
এবং স্নায়ুকোষের প্রবর্ধিত ছোট-ছোট ও অসংখ্য শাখায় বিভক্ত অংশগুলিকে আমরা "ডেনড্রাইট" নামে জানি।
দৈর্ঘ্যে অপেক্ষাকৃত ছোট স্নায়ুকোষ যার গায়ে পাতলা মায়েলিন আবরণ থাকে সেই ধরনের স্নায়ুকোষগুলি এবং প্রচুর সংখ্যক কোষদেহ নিয়ে "ধূসর বস্তু" (গ্রে ম্যাটার) তৈরি হয়। ধূসর বস্তু মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে থেকে অনেকগুলি ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল তৈরি করে যেগুলির প্রতিটি "ধূসর বস্তু ক্ষেত্র" (গ্রে ম্যাটার এরিয়া) নামে পরিচিত। পক্ষান্তরে, পুরু মায়েলিন আবরণে আবৃত অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ স্নায়ুকোষসমূহ এবং বহু সংখ্যক দীর্ঘ অ্যাক্সন একত্রে "শ্বেত বস্তু" (হোয়াইট ম্যাটার) তৈরি করে। ধূসর বস্তু ক্ষেত্রগুলিই শ্বেত বস্তুর স্নায়ুকোষসমূহ ও অ্যাক্সনগুলির সাহায্যে নিজেদের মধ্যে স্নায়বিক উদ্দীপনা আদান-প্রদানের মাধ্যমে মস্তিষ্কের সকল চিন্তা প্রক্রিয়া সম্পাদন করে। এই বিষয়ে উল্লেখ্য; স্নায়বিক উদ্দীপনা শ্বেত বস্তুর মধ্য দিয়ে এক ধূসর বস্তু ক্ষেত্র থেকে আরেক ধূসর বস্তু ক্ষেত্রে প্রবাহিত হওয়ার সময় সর্বদাই রোধের সম্মুখীন হয়, ঠিক যেমন বৈদ্যুতিক তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহী তড়িতের প্রবাহের বিরুদ্ধে সেই তারের রোধ এক বাধা সৃষ্টি করে! শ্বেত বস্তুর স্নায়ুকোষ বা অ্যাক্সনের দৈর্ঘ্য যত বেশী হয়, উদ্দীপনার প্রবাহের বিরুদ্ধে কার্যকরী ঐ রোধও তত বেশী হয়, ফলে মস্তিষ্কের এক একটি চিন্তা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে তত বেশী সময় লাগে। নারী মস্তিষ্কে ধূসর বস্তুর গড় ঘনত্ব পুরুষ মস্তিষ্ক অপেক্ষা বেশী, অন্যভাবে বললে, নারী মস্তিষ্কের ধূসর বস্তু ক্ষেত্রগুলি পুরুষ মস্তিষ্ক অপেক্ষা একে অপরের সাপেক্ষে বেশী কাছাকাছি থাকে। ফলে নারী মস্তিষ্কের শ্বেত বস্তুর স্নায়ুকোষ ও অ্যাক্সনগুলির গড় দৈর্ঘ্য পুরুষের তুলনায় কম হওয়ায় নারী মস্তিষ্কে এক একটি চিন্তা প্রক্রিয়া পুরুষ মস্তিষ্ক অপেক্ষা কম সময়ে সম্পন্ন হয়। সেইজন্য নির্দিষ্ট সময়সীমায় নারী মস্তিষ্ক পুরুষ মস্তিষ্ক অপেক্ষা বেশী সংখ্যক চিন্তা প্রক্রিয়া সম্পাদন করার সুযোগ পেয়ে যায়! ফলে গৃহে ও কর্মক্ষেত্রে নারী হয়ে ওঠেন "দশভুজা!

"দশভুজা" শব্দের পৌরাণিক তাৎপৰ্য্য, ব্যবহারিক অর্থ ইত্যাদি অধিক জনপ্রিয় হলেও একটা প্রশ্ন একেবারে উপেক্ষণীয় নয় - বাস্তবে রক্ত-মাংসের দশ হাত বিশিষ্ট নারী কি সত্যই সম্ভব? মনুষ্যের এই দশ হাতের ভাবনা বা কল্পনার সত্যই কি কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? আছে বই কি! তবে বিষয়টি বোঝার জন্য প্রথমে আমরা ধারণা করে নেব সেই সকল ঘটনাগুলি সম্পর্কে যেগুলি সন্তান প্রসবের আগে স্রষ্টা-নারীর শরীরে ঘটে থাকে - কিছু ঘটনা স্বাভাবিক আর কিছু ব্যতিক্রমী, তবে সেগুলিই সামগ্রিকভাবে রচনা করে আমাদের সার্বজনীন ইতিহাস! নারীর শরীরে কোন ডিম্বাণু (এগ) পরিণত হলেই তা ডিম্বাশয় (ওভারি) থেকে নির্গত হয়ে গর্ভনালীর (ফ্যালোপিয়ান টিউব) মধ্য দিয়ে জরায়ুর (ইউট্রাস) উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। গর্ভনালীতে এই যাত্রাপথেই ডিম্বাণু পুরুষ প্রদত্ত শুক্রাণু (স্পার্ম)-র সংস্পর্শে আসে। শুক্রাণু ডিম্বাণুর পর-পর তিনটি বহিরাবরণ অর্থাৎ "কোরোনা রেডিয়াটা","জোনা পেলুসিডা", ও "প্লাজমা পর্দা" ভেদ করে ডিম্বাণুর মধ্যে প্রবেশ করে এবং "নিষেক"(ফার্টিলাইজেশন) প্রক্রিয়ার সূচনা ঘটায়। এরপর শুক্রাণুর মধ্যে থাকা জেনেটিক তথ্য বহনকারী ডি-অক্সিরাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড শৃঙ্খলগুলি আর ক্রোমোজোম-র আকারে গুটিয়ে না থেকে ডিম্বাণুর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ডিম্বাণুর মধ্যেই এই ডি-অক্সিরাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড শৃঙ্খলগুলিকে ঘিরে একটি নতুন আবরণ তৈরি হওয়া শুরু হয় আর তখনই শৃঙ্খলগুলিও আবার গুটিয়ে ক্রোমোজোম-র আকার নিতে শুরু করে। এরকম মোট তেইশটি ক্রোমোজোম এই নতুন আবরণে আবৃত হয়ে একটি "প্রোনিউক্লিয়াস"-এ পরিণত হয়। আবার ডিম্বাণুর নিজস্ব তেইশটি ক্রোমোজোম-কে নিয়ে আরও একটি প্রোনিউক্লিয়াস তৈরি হয়। ডিম্বাণুর মধ্যে এই দুটি প্রোনিউক্লিয়াস একে অপরের সাথে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে নিষেক প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়। এরপর এই নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুতে পৌঁছে জরায়ুর দেওয়ালে থাকা মিউকাস পর্দায় (এন্ডোমিট্রিয়াম) যুক্ত হয়। এই প্রক্রিয়াকে "ইপ্ল্যান্টেশন বা "রোপণ" বলে। রোপণ প্রক্রিয়াটি সফল হলে তবেই নিষিক্ত ডিম্বাণুতে পরবর্তী পরিবর্তনগুলো শুরু হয়। নিষিক্ত ডিম্বাণুটি প্রধানত তিনটি দশার মধ্য দিয়ে ক্রমে পরিবর্তিত হয়ে একটি শিশুর রূপ নেয়। একটি নিষিক্ত ডিম্বাণুর শিশুতে রূপান্তরিত হয়ে ওঠার এই ঘটনা "এব্রিয়োজেনেসিস্" নামে পরিচিত।

রোপণের পর প্রথম সপ্তাহটা নিষিক্ত ডিম্বাণুটি "জাইগোট" অথবা "আদি ভ্রূণকোষ" নামে পরিচিত। এরপর দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে অষ্টম সপ্তাহ পর্যন্ত এর নাম "এমব্রিয়ো" বা "প্রাথমিক ভ্রূণ"। অষ্টম সপ্তাহের পর শুরু হয় "ফিটাস" বা "ভ্রূণ" দশা। নিষিক্ত ডিম্বাণুর "এমব্রিয়ো" দশার শুরুর দিকেই অর্থাৎ নিষেকের আট থেকে বারো দিনের মধ্যেই সাধারণত ডিম্বাণুটি থেকে অজাত শিশুটির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি তৈরি হতে শুরু করে দেয়। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে এমন দেখা যায় যে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি তৈরি হতে শুরু করার অব্যবহিত পূর্বেই নিষিক্ত ডিম্বাণুটি দুই বা তারও বেশী খণ্ডে বিভক্ত হয়ে গেল। এক্ষেত্রে ডিম্বাণুর খণ্ডগুলো একে অপরের থেকে স্বাধীনভাবে পরিবর্তিত হতে থাকে এবং এক একটি খণ্ড সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সহ এক একটি শিশুর রূপ নেয়। ফলে একটির বদলে একাধিক শিশুকে একই সাথে জন্মগ্রহণ করতে দেখা যায়। একই নিষিক্ত ডিম্বাণু থেকে জন্ম হয় বলে এই শিশুদের লিঙ্গ সাধারণত একই হয় এবং অন্যান্য বহু জিনগত বৈশিষ্ট্য একই রকম হয়ে থাকে। এরা জিনগত ভাবে যতটুকু ভিন্ন হয় তার প্রধান কারণ হলো এই যে, নিষিক্ত ডিম্বাণুর খণ্ডগুলো পরস্পরের থেকে স্বাধীনভাবে পরিবর্তিত হয়েছিল। যদি এইভাবে দুটি শিশু জন্মায়। তাদেরকে বলা হয় "আইডেন্টিকাল টুইন্স", এই একইভাবে জন্মানো তিনটি শিশুকে বলে "আইডেন্টিকাল ট্রিপ্লেটস", এমন চারটি শিশুকে একসাথে বলি "আইডেন্টিকাল কোয়াড্রুপ্লেটস", এবং পাঁচটি শিশু জন্মালে তাদেরকে আমরা বলি "আইডেন্টিকাল কুইন্টিউপ্লিটস" ইত্যাদি।

বিরল হলেও কখনও-কখনও এমন ঘটনাও ঘটে যেক্ষেত্রে নিষিক্ত ডিম্বাণুর খণ্ডে বিভক্ত হওয়ার ঘটনাটি বেশ দেরি করে ঘটে; অর্থাৎ ঘটনাটি যখন ঘটে, ডিম্বাণুটি থেকে ইতিমধ্যে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি হওয়া শুরু হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় ডিম্বাণুটি খণ্ডিত হতে শুরু করলেও তা পুরোপুরি খণ্ডিত হয় না। এই ঘটনাটি "ফিশন" বা "বিদারণ" নামে খ্যাত। খুব একটা সমর্থন না পেলেও এই প্রসঙ্গে আরেকটি তত্ত্ব প্রস্তাবিত হয়েছিল যার ভিত্তি হলো "ফিউশন" বা "একীভবন"। ঐ তথ্যানুসারে; নিষিক্ত ডিম্বাণু থেকে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি হতে শুরু হওয়ার পর ডিম্বাণুটি খণ্ডিত হতে শুরু করলে ডিম্বাণুটি পুরোপুরি দুই বা ততোধিক খণ্ডে বিভক্ত হয় ঠিকই কিন্তু খণ্ডগুলির মধ্যে একটিতে উপস্থিত কিছু স্টেম কোষ আরেকটি খণ্ডের অনুরূপ কিছু স্টেম কোষের সাথে জটলা পাকানোর প্রবণতা দেখায়, যার ফলে খণ্ডগুলি আবার একে অপরের সাথে আংশিকভাবে জুড়ে যায়। "ফিশন" বা "ফিউশন" যাই সত্য হোক না কেন, এরপর ডিম্বাণুটির খণ্ডগুলো একে অপরের সাথে আংশিকভাবে জুড়ে থাকা অবস্থাতেই ক্রমে পরিবর্তিত হতে থাকে। জুড়ে থাকার জন্য একটি খণ্ডের পরিবর্তন আরেকটি খণ্ডের পরিবর্তনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে – যেমন কখনও-কখনও একটি খণ্ডের স্বাভাবিক ক্ৰম-পরিবর্তন আরেকটি খণ্ডের স্বাভাবিক ক্ৰম-পরিবর্তনে বাধা সৃষ্টি করে। পরিশেষে যখন শিশুর জন্ম হয় তা সকলের বিস্ময়ের কারণ হয়ে ওঠে কারণ এক্ষেত্রে একাধিক শিশু একে অপরের সাথে জুড়ে থাকা অবস্থায় জন্মগ্রহণ করে! এদেরকে "কনজয়েন্ড বেবি" অথবা "সংযুক্ত শিশু" বলে। এই বিস্ময়ের মাত্রা আরেক কাঠি বেড়ে যায় যদি দেখা যায় যে জুড়ে থাকা শিশুগুলির মধ্যে কেউ কেউ পূর্ণাঙ্গই হয়নি! "কনজয়েন্ড বেবি" জন্মানোর বেশ কয়েকটা এমন ঘটনা প্রচার পেয়েছে যেখানে জুড়ে থাকা শিশুগুলির মধ্যে একটি মাত্র শিশু পূর্ণাঙ্গ আর বাকি শিশুগুলির ধড় বা মাথা কিছুই তৈরি হয়নি, শুধু তাদের হাত বা পা-গুলি তৈরি হওয়ার সুযোগ পেয়েছে! ডাক্তারি শাস্ত্রে এই ধরনের শিশুরা "অসম সংযুক্ত শিশু" বা "অ্যাসিমেট্রিক কনজয়েন্ড বেবিস" বলে পরিচিত হয়।

এখন একটা কথা ভেবে দেখুন, কখনও যদি এমন পাঁচটি জুড়ে থাকা স্ত্রীলিঙ্গের শিশু জন্ম নেয় যাদের মধ্যে একজন মাত্র পূর্ণাঙ্গ আর বাকি চারজনের শুধু দুটি করে হাত তৈরি হয়েছে! তাহলে হিসাবটা যা দাঁড়ায় তা হলো - দশ হাত বিশিষ্ট এক শিশু-কন্যা অর্থাৎ "দশভুজা! এই ধরনের শিশুকে ডাক্তারি শাস্ত্রানুসারে আমরা বলতে পারি "অ্যাসিমেট্রিক কনজয়েন্ড কুইন্টিউপ্লিটস"।
( সমাপ্ত )


All Bangla Articles   


## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers. The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation. Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##


◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717