-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ 'নগেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার - মে, ২০২৪' স্বরচিত গল্প লেখার প্রতিযোগিতা, ( প্রতি বছর মে মাসে )
Result
--------------------------
List of all Bengali Stories
◕
মা এসেছিল!
লেখক: সমীর সরকার, পিতা- চন্দ্র মোহন সরকার, মাতা- রত্না দেবী, জলপাইগুড়ি
##
সেলাই মেশিনে ব্যস্ত মেয়েটা। বাইরে সজ্জিত শহর। কত আলো, কত হইচই, হুল্লোড়। চোখে হাজার রকমের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করে চলে মুক্তা। ক্লান্ত হলে চলবে না... পুজোর কতো বাজার; বাবা, মায়ের জন্য কেনাকাটা বাকি। ভেবেছে নিজেও একটা পছন্দের কিছু নেবে। দায়িত্বের ভারে যদিও তেমন কিছুই পছন্দের নেই আর ওর।
অনেক ভোরে শিউলির গন্ধ যখন নাকে আসে, কিংবা কাশফুলের ছেঁড়া পাঁপড়িগুলো চোখে পরে, মনে হয় এই শরতে নিজেও একটু সেজে উঠবে এবার, কিন্তু হলো কোই আর!
পূর্ণিমায় যেদিন মুক্তোর মতো আলো ছিল সেদিনই জন্ম মেয়েটার। তাই নাম দিয়েছিল মুক্ত। শ্যামবর্ণ হলেও ঠিক মুক্তার মতো যেন সারা গায়ে ওর অদ্ভুত একটা স্নিগ্ধ দ্যুতি ছিল, মায়াবী তার মুখ। ঠিক মনের ভেতরেও ছিল অদ্ভুত মায়া। নিজের কিছু না থাক,ঝাঁপিয়ে পড়ত যে-কারোর দুঃখে। মা রেগে যেতেন। বাবা রাগ করতেন না। হেসে বলতেন, "মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই মনুষ্যত্ব। সবাই সেটা পারে না। টাকা থাকলেই লোককে সাহায্য করা যায় না গো মুক্তার-মা।"
"তাইলে কি এমনেই চলবো? তুমি কও মুক্তার বাপ!! সেদিন বেটিরে পেরাইবেটের টাকা দিলা, আর বেটি রাস্তার লোকেরে বিলায়া আসলো! সেদিন জামা আনলা, কার জামা নাই... দিয়া দিল!"
"এইতো আমার প্রাপ্তি গো মৌ। এমন মেয়ে ক'জন পায়?"
শিক্ষিত প্রতুলবাবু একটা ছোটখাটো অফিসে কাজ করতেন, আর মা গৃহবধূ। বাংলাদেশের ফরিদপুরের মতো সুন্দর জায়গায় ওর মা'র বাপের বাড়ি। ওর বাবা একবার ঘুরতে গিয়ে একেবারে নিয়ে এসেছিলেন। ভালোবেসে এসেছিলেন মৌ দেবী, তাই জমিদারি পরিবার ছেড়ে এখানে তিনটে কামরার বাড়িতে তার সমস্যা হয়নি। বাপের বাড়িতে কি ছিল না? অঢেল ধান, দুধ, পুকুরের মাছ। এখানে তার সিকি ভাগও ছিল না। শহর পেরিয়ে শহর-ঘেঁষা বাড়িটা। ছোট উঠোনে তিনটে কামরার ঘর। সামনে বাগান। বাড়ির লোক প্রথমে রাজি না হলেও পড়ে রাজি হলেন। ব্যাস। সুন্দর সংসার। তবে বাপের বাড়ি থেকে কোনও সাহায্য কখনো নেননি উনি। স্বামীর আর নিজের আত্মসম্মানের কথা ভেবে কখনো বলেননি দুজনে নিজেদের যেকোনো দুঃখের কথা। তারা যা দিতেন ওইটুকুই নিতেন, আর কিছু না। বলতেন মৌ দেবী, "নিজে পছন্দ করসি। আমি নিজেই পারমু সমস্ত খারাপ সময় পার করবার।"
পড়াশোনায় বেশ দক্ষ হয়ে উঠলো মুক্তা। মায়ের কাছে ফরিদপুরের গল্প শুনে বাংলাদেশের ওপর একটা টান জন্মেগেছিল। বায়না করতো, "কবে যাব মা আমরা?"
"তুই আরও বড়ো হ; যামু। তোর দাদু, দিদাও আর নাই... আসা-যাওয়াও আর হয় না তাই! ভাই আর দাদাগো কত্ত কাম! কয় তো যাইবার... তুই কলেজে উঠ একবারে যামু।"
আর যেবারে সে কলেজে উঠলো, সেবারই বাবার প্যারালাইসিস হলো। বাংলাদেশের সঙ্গে ততদিনে ওদের তেমন সম্পর্ক নেই। কাজ আর ব্যস্ততার ভিড়ে সম্পর্ক আলগা থেকে আলগা হয়ে গিয়েছে কতকাল। তাই আর সাহায্য চাননি মৌ দেবী। স্বামীর জমানো টাকা যেগুলো মেয়ের পড়ার জন্য রেখেছিলেন, সেগুলো আর নিজের গয়না কিছু বেঁচে আর কিছু বন্দক দিয়ে শুরু করলেন স্বামীর চিকিৎসা। কিন্তু কতদিন আর? লেটার- মার্কস নিয়ে পাশ করা মুক্তা ঢুকে গেল একটা সেলাইয়ের দোকানে। আর কিছুই করার নেই। যেটুকু হবে সেটাতেই চালাতে হবে সংসার আর বাবার ঔষধ। কত অভিযোগ জমে গেল ভগবানের ওপর, তবে বলা হলো না। অভিযোগ জমে গেল ভাগ্যের ওপর, কিন্তু গরিবদের অভিযোগ জানানোর অধিকার নেই, আছে অপমান হবার অধিকার আর সয়ে যাওয়ার অধিকার! তাই লেটার-মার্কস পাওয়া মুক্তা পড়াশোনা ফেলে সেলাইয়ের দোকানে কাজ শুরু করলো! অভিযোগ, অভিমান কিছুই থাকে না, যখন জীবন আমাদের অসহায়তার শেষ পর্যায়ে নিয়ে যায়! সবকিছু সেখানে মুখ থুবড়ে পড়ে!
"মুক্তা?"
সেলাই মেশিনের ওপর থেমে ছিল মুক্তা কোনও এক ভাবনায়। এবার ইতির ডাকে মুখ তুললো। শ্যামবর্ণ মুখের আদলে ধরা পড়েছে চোখের নীচে ডার্ক-সার্কেল, পিছনে বাঁধা চুলের রাশি পিঠে এলোমেলো... নক্সা করে কাটা হয়নি বহুদিন সেই চুল, শুষ্ক ঠোঁটের ওপর মাখা হয়নি বহুদিন কোনও লাল, খয়েরী রং। পরনে সবুজ একটা চুড়িদার আর বুকের ওপর ভাঁজ করে ফেলা সাদা ওড়না। টেবিলের একদিকে পড়ে ওর কি-প্যাড ফোনটা।
"তোর হলো মুক্তা?"
"হ্যাঁরে ইতি। এই একটু সেলাই আছে..."
"তাড়াতাড়ি হাত চালা।"
পুজো জন্য প্রচুর কাজ এখন। যেগুলো বাকি আছে কালকের মধ্যেই সমস্ত শেষ করতে হবে। পরশু থেকে ষষ্ঠী। একটা শাড়ি থেকে ব্লাউজের পিসটা কেটে সেলাই করছিল মুক্তা। ওর পাশাপাশি আরও কয়েকটা ছেলেমেয়ে। বেশ বড়ো টেইলার্স এটা। বেশ পুরনো মুক্তা এখানে... ওর সততা আর কাজের জন্য অনেকেই হিংসে করলেও ভালোবাসে সকলে প্রায়; মালিক সবচাইতে বেশি। মালিক বাবার মতো বয়েসী, ওর সমস্ত সমস্যার সময় পাশে ছিলেন।
কাজ শেষ করে, সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে যায় দুজনে। মুক্তা আর ইতি। আজ বেতন পেয়েছে। মাসের সমস্ত খরচ, মুদির দোকানের বিল, বাবার ওষুধের টাকা; সমস্ত আলাদা করে রেখে ওদের বাড়ির তিনজনের জন্য একটা করে সেট কেনার টাকা থাকে ওর কাছে। দুজনে একটা কাপড়ের দোকানের দিকে এগোয়। বেশ আলোয় সেজেছে বিরপাড়া শহরটা। দোকানের সামনে যেতেই চোখ গেল মুক্তার পাশে দোকানের নীচে বসে থাকা কয়েকটা ছেলে-মেয়ের দিকে। কেমন নোংরা পোশাক আর নোংরা গায়ে বসে কি খাচ্ছে আর পাশের আলোক ঝলমল দোকানের দিকে তাকিয়ে আছে। তারও পিছনে দুর্গা মণ্ডপ। সেখানে জোরকদমে চলছে মায়ের আগমনের সজ্জা। ওদের দেখে নিজের জীবনটা সুখের মনে হলো মুক্তার। সত্যিই তো, এদের চাইতে কত সুখী আছে ও। অন্তত একটা বাড়ি আছে, কিছু টাকা আছে। নিজেকে সবচাইতে দুঃখী মনে হতো। অথচ আরও অনেক কষ্ট করে লোকের জীবন চলে। যাদের চোখ দিয়ে দেখাই সার,কিন্তু সাধ্য হয় না পোশাকগুলো গায়ে লাগাতে।
বাড়ি ফিরতেই ব্যাগগুলো হাতে দিল মায়ের। আর সাথে মাসের সমস্ত টাকা। বাবা পিছনের বারান্দায় বসে বাইরে জোনাকি দেখছিলেন। কোলের কাছে রাখা একটা বই। ওর শব্দেই ছুটে এলেন। এখন হাঁটতে পারেন, সবকিছুই পারেন। তবে মুক্তা আর কোনও কাজ করতে দেয় না বাবাকে।
"হ্যাঁরে তোর কোথায়?" বাবা জিজ্ঞাসা করলেন নিজের পাঞ্জাবি আর পাজামা, সাথে জুতোর সেটটা দেখে।
মা-ও নিজের সবকিছু দেখে একই প্রশ্ন ওর দিকে ঘুরে করলেন।
মুক্তা কোমর ছাপানো চুল ছেড়ে দিয়ে বাথরুমের দিকে এগোয়, "আর বলো না বাবা... ঐ যে ইতির ফোনে অর্ডার করেছি অনলাইনে একটা শাড়ি। দেখো না, এখন বলছে সেটা নাকি দশমীর পর আসবে। এখন টাকা টাও ব্যাক করবে না... আর না তো শাড়িটা পাব। চাপ নেই, আলমারিতে কত শাড়ি আছে... একটা পড়ে ঠিক হয়ে যাবে। আর পুজোর পর আসবেই সেটা... লক্ষ্মী পুজো আছে, কালী পুজো আছে।"
বাবা আর মা একে,অপরের দিকে তাকালেন। আগের-বারও এমনই কিছু বাহানা করে কিছু কেনেনি আর। বাবা হাসলেন, "বুঝলে গিন্নি... বাড়ির সমস্ত দায়ভার যার ওপর পড়ে তার আর ইচ্ছে করে না আলাদা করে নিজের জন্য খরচ করতে। কারণ সারা মাসের চিন্তা তার ওপর থাকে... ভেবো না, আমার হাতখরচের টাকা জমানো আছে। আমরা ওকে সারপ্রাইজ দেব।"
অনেক রাতে ঘুম ভেঙে গেল মুক্তার। উঠে বারান্দায় বসে। ছাতিম ফুলের গন্ধ জায়গাটা মায়াবী করে তুলেছে বড্ড। তুলসিতলার কাছে জোনাকির মেলা। আজ সত্যিই ওর অন্যরকম আনন্দ হচ্ছে। জীবনে যতবার কারোর জন্য কিছু করেছে, এমনই অদ্ভুত শান্তি লেগেছে। ঠিক আজ যেমন, নিজের জামা কেনার টাকায় রাস্তার ওই শিশুগুলোর হাতে দিতে পেরেছে একটা করে নতুন পোশাক। আর হাতে দিতে পেরেছে কিছু খাবার। এক অদ্ভুত তৃপ্তি ওকে ভুলিয়ে দেয় নিজের জন্য কিছু না কেনার ছোট্ট কষ্টটা। ওদের হাসিগুলো তার কাছে অনেক বড়ো। বাবা, মাকে ঠিক একটা বাহানা দিয়ে এবারেও পূজাতে পুরনো দিয়েই চালাবে।
পরদিন ক্লান্ত মুক্তা সাইকেল নিয়ে ফিরছিল ইতির সঙ্গে। কাল থেকে ক'দিন বন্ধ ওদের কাজ। ইতি বলছিল, "অষ্টমীতে ভোগ দিতে যাব কিন্তু একসাথে... তৈরি থাকবি। আর তারপর নবমী তে ঠাকুর দেখতে।"
"হুম। মা, বাবাকে নিয়ে বেরোতে হবে অষ্টমী রাতে... পরদিন তুই, আমি।"
আলোয় সজ্জিত শহরটা দেখে বুকের ভেতর আরও কি যেন দলা পাকিয়ে ওঠে ওর! কত জোড়া ছেলে, মেয়ের আনাগোনা। ওর আর হলো না, এমন কারোর সান্নিধ্য। যে ওর সঙ্গে এইভাবে ঘুরত একটা শহরের অলিগলি, এনে দিত একটা শাড়ি আর চুড়ি। গরীবদের বুঝি ভালবাসতেও নেই! তাই যেবারে সব হারালো... সেবারই হারিয়ে গিয়েছিল অনুরাগ। অভিযোগ করেনি মুক্তা। গরীবদের অভিযোগ করার অধিকার থাকে না... অধিকার থাকে শুধু সয়ে যাওয়ার! আরও একটা জিনিস কখনো হলো না ওর! কত দামী চুড়িদার, শাড়ি সেলাই করে গেল...কিন্তু, কখনো দেখা হলো না এমন একটা জিনিসে ওকে ঠিক কেমনটা লাগে!
সাইকেল বারান্দায় রাখতেই বাবা এগিয়ে এলেন। "হ্যাঁরে বললি নাতো তুই শাড়ির টাকা দিয়ে রেখেছিস!!"
"কি বাবা?" ঘরে ঢুকতে-ঢুকতে প্রশ্ন করলো মুক্তা।
মায়ের কাছে শুনলো সবটা। একটা বাচ্চা মেয়ে এসেছিল। বড্ড মিষ্টি মুখখানা। এক কোমর কালো চুল। আটপৌরে করে পড়া লাল পাড় সাদা শাড়ী গায়ে। হাতে একখানা শাড়ি ছিল। আর এক হাতে একটা পদ্ম। এমন মেয়ে আর এমন সাজ কখনো দেখেনি ওর বাবা, মা। সে এসে বললো, 'উমার উপহার'। বলে, নতুন কাপড়ের দোকানে নাকি মুক্তা শাড়ির টাকা দিয়েছিল। তাই তার মেয়ে আজ সেটা দিতে এসেছে। বাবার নাকি বড্ড সময় কম। তারও আবার ষষ্ঠী থেকে অনেক কাজ থাকবে... তাই ওইটুকু মেয়ে এসে দিয়ে গেল। একটা লাল পাড় দেওয়া হলুদ শাড়ী। অদ্ভুত সুন্দর কাপড় আর হলুদ রঙের মাঝে সাদা রঙের পদ্ম আঁকা।
"কি 'উমার উপহার!' এগুলো কি? আমি বুঝতে পারছি না..." বলতেই শাড়িটা হাতে নিল মুক্তা।
বাবা আর মা রান্নাঘরে ঢুকে রান্নাটা ডাইনিং এ আনতে গিয়ে গল্প করেন। "হ্যাঁগো মুক্তার মা... আমি আজই ওর জন্য শাড়ি আনতে যাব ভাবলাম... আর তখনই ওইটুকু একটা মেয়ে এলো! কি অদ্ভুত না! আবার মুক্তা বলছে জানে না... আচ্ছা সত্যি বলছে ও; জানে না! আবার শাড়িটার দাম অনেক হবে। এত টাকা পাবেই বা কোথায়!"
অষ্টমীতে ইতির সাথে ভোগ দিতে গিয়েই সবাই মুক্তার শাড়ির দিকে তাকিয়ে অবাক! এমন একটা লাল পাড় হলুদ শাড়ি তার ওপর সাদা রঙের পদ্ম আঁকা। আবার একদম অন্যরকম কাপড় একটা, রংটাও দারুণ। এই শাড়ি কোথায় পেল ও? কখনো কোনও কোম্পানি এমন ভালো একটা শাড়ির বিজ্ঞাপন দিল না? মুক্তা ইতির সঙ্গে সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। সারা বছর পরিবারের জন্য খেটে থাকা মেয়েটাকে সত্যিই আজ দারুণ লাগছে। দুর্গা মায়ের মুখটার দিকে তাকালো। এই কদিনে সেই মেয়েটাকে অনেক খুঁজেছে ও। ছোট্ট মেয়েটা। সেই লাল পাড় সাদা শাড়ি পড়া, কোমর অব্ধি চুল।এক হাতে আবার পদ্ম ছিল। যে ওর অবর্তমানে ওর বাড়ির লোককে শাড়িটা দিয়ে গেছিল। আবার বলেছিল, ষষ্ঠী থেকে ওর অনেক কাজ! অন্যদিকে সারা শহর খুঁজে কোথাও পায়নি মুক্তা "উমার উপহার" নামে কোনও কাপড়ের দোকানের হদিস। তবে কি মা ঠিক বলেছেন? সেদিন নিজের শাড়ি কেনার টাকায় মুক্তা রাস্তার শিশুদের পূজার কাপড় আর খাবার কিনে দিয়েছিল বলে স্বয়ং দুর্গা মা ওকে উপহার দিয়েছেন!!
মায়ের মুখে স্পষ্ট একটা বাচ্চা মেয়ের মুখ দেখতে পায় মুক্তা। ঐ-তো এক হাতে ধরা পদ্ম আরেক হাতে উপহার... তাতে সমস্ত কষ্টে থাকা বাপের দেশের লোকগুলোর জন্য উপহার! চোখ বেয়ে জল নামে ওর অজান্তেই। অন্যদিকে শাড়িটা দেখার জন্য ঢল নামে চারদিকে। ব্রাহ্মণের সুরে বেজে উঠে মহা-অষ্টমীর মন্ত্র,
'নমঃ মহিষগ্নি মহামায়ে চামুন্ডে মুন্ডমালিনি |
আয়ুরারোগ্য বিজয়ং দেহি দেবী নমোস্তুতে ||
নমঃ সৃষ্টিস্তিতিবিনাশানাং শক্তিভূতে সনাতনি|
গুণাশ্রয়ে গুণময়ে নারায়ণি নমোস্তু তে ||'
(সমাপ্ত)
Next Bangla Story
List of all Bengali Stories
## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers.
The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation.
Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##
◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717