Home   |   About   |   Terms   |   Library   |   Contact    
A platform for writers

দু নৌকায় পা ( পর্ব ৩ )

বাংলা গল্প

All Bengali Stories    106    107    108    109    110    111    112    113    (114)     115   

-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ আমাদের এই ওয়েবসাইট ( RiyaButu.com )-এ প্রকাশিত গল্পগুলির মধ্যে থেকে কিছু গল্প নিয়ে এবছরই প্রকাশিত হবে আমাদের 'রিয়াবুটু'র গল্প'।
--------------------------



দু নৌকায় পা ( পর্ব ৩ )
বাংলা গল্প
স্বরচিত গল্প প্রতিযোগিতার ( নগেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার , ২০২১) একটি নির্বাচিত গল্প
লেখক - সমরেশ মুখার্জী, মনিপাল, কর্ণাটক, ভারত


18 th July, 2021

## দু নৌকায় পা

পর্ব ৩

আগের পর্বঃ পর্ব ১ পর্ব ২

# পর্ব ৩
সুদীপ প্রবল উৎসাহে এক বিরাশি সিক্কার থাপ্পড় কষালো পাশে বসা সলিলের হাঁটু‌তে - কী, বলেছিলাম না?

সলিল সুদীপের স্কুলের বন্ধু। কলেজেও ওরা একসাথে পড়েছিল। বিএ পাশ করে সুদীপ ওর মামা প্রমোদ রায়ের টেলিভিশন সিরিয়াল প্রোডাকশন কোম্পানি‌তে ঢুকেছে। সলিলের ছিল লেখালেখি, গ্ৰুপ থিয়েটারের শখ। তাই দশটা পাঁচটার চাকরি-বাকরির চেষ্টা করেনি। নিম্ন বিত্ত পরিবারে বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান সলিল। উত্তর কলকাতার শ‍্যামপুকুর লেনের ছোট্ট একটা ভাড়াবাড়িতে আজন্ম আছে। সলিল ভাবুক প্রকৃতির, লাজুক, নির্বিরোধী ছেলে। তাই সবাই ওকে পছন্দ করে। ওর জীবনে কোনও উচ্চাশা নেই। লেখালেখি, লিটল ম‍্যাগাজিন, কবি সম্মেলন, নাট‍্য উৎসব এসব নিয়েই মজে ছিল সলিল। ওর বাবা মাও কোনোদিন আশা করেননি ছেলে বড় হয়ে ভালো চাকরি করে সংসারে সাচ্ছল‍্য আনবে। ও যে ওর ইচ্ছা মতো জীবনযাপন করে আনন্দে আছে এতেই তাঁরা খুশী ছিলেন। এমন বাবা-মা সচরাচর দেখা যায় না। বেশিরভাগ পিতামাতাই তাঁদের ব‍্যর্থ‌তার গ্লানি, তুচ্ছ‌তার দুঃখ সন্তানের সাফল্যে ভুলতে চান।

সলিলের বাবা নরেনবাবু ছিলেন একটা ছোট কোম্পানির কেরানী। যা মাইনে পেতেন তিনজনের মোটামুটি চলে যেতো। সলিলের কোনও শখ বা নেশা ছিল না। দুটো ট‍্যূইশন করতো। লেখালেখি করে এখান-ওখান থেকে কিছু সামান্য সাম্মানিক পেতো। তাতেই ওর হাত খরচা চলে যেতো। সংসারে আর্থিক সাহায্য করতে পারতো না বলে বড় হয়ে বাড়িতে দু'বেলা দু'মুঠো খাওয়া ছাড়া কখনো আর কিছু চাইতো না সলিল। ভবিষ্যতে‌র কথাও সেভাবে কখনো ভাবে নি ভাবুক সলিল।

প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে না পেরে কোম্পানি‌টা বন্ধ হয়ে গেল। সঞ্চয় বিশেষ ছিল না নরেনবাবুর। ঐ বয়সে নতুন চাকরি পাওয়াও মুশকিল। সলিলকে রাতারাতি লেখালেখির কাল্পনিক জগৎ থেকে বাস্তবে‌র কঠিন মাটিতে নেমে আসতে হল। এবং সে মাটিও পায়ের তলা থেকে আচমকাই সরে গেল। নরেনবাবু হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। হয়তো দুশ্চিন্তায়। হন্যে হয়ে একটা চাকরি‌র জন্য যখন সলিল ঘুরে বেড়াচ্ছে তখন একদিন রাস্তায় দেখা হয়ে গেল সুদীপের সাথে।

সলিলের কথা শুনে সুদীপ বললো, শোন তুই একটা জিনিসই ভালো পারিস, লেখালেখি। চল একদিন আমার সাথে মামা‌র কাছে। উনি টিভি সিরিয়ালের জন্য এপিসোড রাইটার খুঁজছেন। মামা কোনও প্রথিতযশা লেখকদের গল্প উপন্যাস থেকে সিরিয়াল বানান না। ওনার ফর্মুলা আলাদা। তোর লেখা মামার পছন্দ হলে যা পাবি তোদের মায়ে-পোয়ে ভালোই চলে যাবে। তাছাড়া তোর তো চাকরির কোনও অভিজ্ঞতাও নেই, কে দেবে তোকে এই বাজারে চাকরি?

সলিল সব শুনে চিন্তিত মুখে বলে, কিন্তু সিরিয়ালের কাহিনী লেখা‌র অভিজ্ঞতাও তো আমার নেই। আমি কি পারবো?

সুদীপ খুব উৎসাহ নিয়ে বলে, আমার বিশ্বাস তুই পারবি। একদিন চলতো তুই আমার সাথে। আমি তোর কথা মামাকে বলে একটা এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিচ্ছি শিগগির। তুই না করিস না।

অবশ‍্য না করার মতো অবস্থায় তখন ছিলও না সলিল।

প্রমোদ রায় সফল প্রযোজক। দু-তিনটে চ‍্যানেলে ওনার সিরিয়াল চলে। সিরিয়াল দর্শকের নাড়িটা উনি ভালোই বোঝেন। পরিচালক ওনার খোঁটা‌য় বাঁধা গরু। উনি যেমন চান তেমনই হয়। সুদীপ ওর মামার পেয়ারের ভাগ্নে। নয়তো সলিলের মতো এলেবেলে লেখকের সাথে দেখা করতে বয়েই গেছে ওনার। তিন দিন আগে এই এলাহি বসার-ঘরেই সুদীপের সাথে খুব সংকোচের সাথে এসে বসেছিল সলিল। প্রমোদবাবু ব‍্যস্ত মানুষ। কথাও বলেন চাঁচাছোলা। তাই কোনও খেঁজুরে না করে সরাসরি সলিলকে বললেন, শোনো তোমার কথা আমি শুনেছি সুদীপের মুখে। তোমরা অনেক দিনের বন্ধু। শুনলাম সম্প্রতি তোমার বাবা মারা গেছেন বলে খুব অসুবিধার মধ‍্যে আছো। আমার তরফ থেকে এটা রাখো, বলে একটা চেকবই বের করে চেক লিখতে উদ্যত হলেন।

সলিল ককিয়ে উঠে বলে, না, না, আমি আপনার কাছে কোনও আর্থিক সাহায্য চাইতে আসিনি। সুদীপ বললো, আপনি সিরিয়ালের জন্য রাইটার খুঁজছেন, তাই ...। কথা শেষ না ক‍রে‌ সলিল বন্ধু‌র দিকে অসহায়ভাবে তাকায়। সুদীপও বিমূঢ় হয়ে গেছে। মামা‌র সাথে তো এমন কথা হয় নি।

খোলা চেকবইটা সেন্টার টেবিলেই পড়ে রইলো। প্রমোদবাবু আবার সোফায় হেলান দিয়ে বলেন, ভেরি গুড। এটাই আমি দেখতে চাইছিলাম। দান নয়, তুমি উপার্জন করবে তোমার কলমের জোরে। সুদীপ তোমার কথা বলেছে আমায়। তোমার কিছু লেখাও দিয়ে‌ছে। আমি পড়েছি। তোমার কলমে ধার আছে। তবে তুমি যেমন চাইবে তেমন লেখার জন্য কলমকে পোষ মানাতে হবে। এখন তুমি কলমের অধীন। যা লেখো ওসব আমার সিরিয়ালে চলবে না। তার জন্য চাই অন্য যোগ‍্যতা। তোমাকে প্রমাণ করতে হবে তুমি তাও পারো। কি, চ‍্যালেঞ্জ নিতে রাজি আছো?

কী ভাবে? ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞাসা করে সলিল।

এমন বিচিত্র, কাঠখোট্টা লোকের পাল্লায় ও আজ অবধি পড়েনি। প্রমোদবাবু বলেন কালকূটের লেখার মুখবন্ধ খেয়াল করে দেখেছো? ভাব-গম্ভীর আত্মানুসন্ধান যেন। যেমন ধরো অমৃত কুম্ভের সন্ধানে। কীভাবে শুরু হচ্ছে তার মুখবন্ধ? "অনেক বিচিত্রের মধ‍্যে মানুষের চেয়ে বিচিত্র তো আর কিছু কোনোদিন দেখিনি। সে বিচিত্রের মধ‍্যেই আমার অপরূপের দর্শন ঘটেছে। ভেবেছিলাম, একদিন মানুষ ছাড়িয়ে, অন্য কোনোখানে আমার সেই অপরূপের দেখা পাবো..." হঠাৎ চুপ করে যান প্রমোদবাবু। সলিলের দিকে তাকিয়ে মুচকি-মুচকি হাসতে থাকেন। একটু আগের খটখটে কথা বলা মানুষ‌টাকে সেই মুহূর্তে চেনা যায় না। বিস্ফারিত নেত্রে সলিল বলে - আপনার পুরোটা মুখস্থ!

প্রমোদবাবু মজা কাঁঠালের মতো ভুরভুরিয়ে হেসে বলেন, কতবার যে পড়েছি ভায়া মুখবন্ধ‌টা তার ঠিক নেই। সলিল কাতরভাবে বলে, কিন্তু অমন লেখা কী আমার পক্ষে সম্ভব?

প্রমোদবাবু বলেন, না, না, অমন ভাব-গম্ভীর লেখা তোমায় লিখতে হবে না। আমি তা চাইও না। তাহলে তো আমি কালকূটের লেখা নিয়েই সিরিয়াল করতে পারতাম।

-তাহলে? সলিল যেন অতল জলে খাবি খায়।

প্রমোদবাবু বলেন, তোমায় লিখতে হবে অহিফেন। বোঝো তো?

সলিল ভেবে পায় না মামাবাবু তার সাথে রসিকতা করে চলেছেন কিনা। কোনও রকমে বলে, মানে?

প্রমোদবাবু বলেন, মানে নিত‍্যদিন চারপাশে যা হয়ে চলেছে সেইসব থোড়বড়িখাড়া কূটকচালি‌ তামাশাই রঙচঙ মাখিয়ে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে পরিবেশন করতে হবে। আফিমের মতো তীব্র এর নেশা। কখন যে ধরে বোঝা যায় না, একবার ধরলে সহজে ছাড়ে না। দেখতে কোনও মাথা খাটাতে হয় না, বরং বুঁদ হয়ে দেখতে-দেখতে মগজই যায় আরও ঝিমিয়ে। কোনও সারবস্তু নেই। কার কোলে কার ছেলে সেটাই চূড়ান্ত সাসপেন্স‌। সেটাই সাত এপিসোড ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া যায়। তারপর ক‍্যামেরা‌র কারসাজি তো আছেই। একজন একটা কথা বলবে - সেখানে উপস্থিত পাঁচ ছ জনের মুখের এক্সপ্রেশন ক‍্যামেরা খেপে-খেপে সময় নিয়ে ধরবে - সাথে থাকবে ঝ‍্যারাং-ঝ‍্যারাং করে ইকো দিয়ে তীব্র ব‍্যাকগ্ৰাউন্ড মিউজিক। সুস্থ মানুষের এসব দেখলে মাথা ধরে যাবে, তবে অনেক মানুষ এই আফিমের নেশাতেই মজে থাকতে চায়। এরাই আমার বাণিজ‍্যের লক্ষ্মী। আমি নিমিত্ত মাত্র।

সলিল বলে, কীভাবে প্রমাণ করতে হবে আমার ঐসব ট্র‍্যাশ, সরি, মানে অহিফেন লেখা‌র যোগ‍্যতা আছে?


প্রমোদবাবু প্রবল উৎসাহিত হয়ে বলেন, এ্যাই তো, লাইনে এসে গেছো, তুমি পারবে সলিল, আমার মনে হচ্ছে তুমি ঠিক পারবে। আমার ইনটিউশন সচরাচর ভুল হয় না।

সলিল তখনও ভেবলে গিয়ে তাকিয়ে আছে।

প্রমোদবাবু বলেন, তোমার যে জঞ্জাল লেখার যোগ্য‌তা আছে তা প্রমাণ করতে নমুনা হিসেবে অন্তত দু'হাজার শব্দের একটা ফরমায়েশী লেখা লিখতে হবে যার তিনটে শর্ত আছে।
প্রথম শর্ত, তাতে কোনও যুক্তিগ্ৰাহ‍্য প্লট থাকবে না। কোনও সুন্দরী মহিলা চরিত্র, রগরগে যৌনতা, রোমহর্ষক ঘটনা, আকর্ষণীয় পরিবেশ, নাটকীয় পরিস্থিতি কিছুই থাকবে না।
দ্বিতীয় শর্ত, ভূমিকা ছাড়াই ঘটনা শুরু হবে সরাসরি এবং চলতে থাকবে কথোপকথনের ঢঙে। মাঝেও বিশদে বর্ণনা বর্জনীয়। তৃতীয় এবং প্রধান শর্ত, যাই লেখো, একবার পড়তে শুরু করলে যেন পাঠক শেষ অবধি না পড়ে ছাড়তে না পারে। তিনদিন পর বিকেলে লেখা নিয়ে আসবে ভাগ্নের সাথে। শর্ত অনুযায়ী লিখতে না পারলে বন্ধু‌কে জানিয়ে দিও, আসার দরকার নেই।

এসব ছিল তিনদিন আগের কথা। আজ প্রমোদবাবু সলিলের লেখা পড়ে বললেন, জানো তো ভায়া হিংয়ের কৌটো কয়েকবার ধুলেও গন্ধ পুরোপুরি যায় না?

তিনদিন আগেও সলিল মামাবাবুর কথাবার্তা‌র পারম্পর্য, তাৎপর্য বুঝতে হিমশিম খেয়েছে। এখন এমন একটা বেমক্কা অপ্রাসঙ্গিক কথা শুনে কী বলবে ভেবে পায় না। বোকার মতো সম্মতি‌সূচক মাথা নাড়ে।

মামাবাবু বলেন, তোমারও হয়েছে সেই অবস্থা।

সলিল হতভম্ব হয়ে বলে, মানে!

মামাবাবু মুচকি-মুচকি হেসে বলেন, এমন একটা অনবদ্য অবাস্তব লেখা‌তেও - মানে আমি ঠিক যেমন‌টা চেয়েছিলাম তেমন - সেখানেও কয়েক জায়গায় দেখা যাচ্ছে কিছু ইঙ্গিতময় প্রতীকী ঝলক। লিটল ম‍্যাগাজিনে লেখার স্বভাব যাবে কোথায়।

সলিল শঙ্কিত হয়ে বলে, তাহলে কী আমার দ্বারা আপনার কাজ হবে না?

মামাবাবু বলেন, না, না, তা নয়, তবে ঐ যে বলেছিলাম, কলমকে পোষ মানাতে হবে। এখানেও তোমার কলম কিছু জায়গায় তোমার অজান্তেই ছাপ ফেলেছে। সিরিয়ালের কাহিনী লেখায় এটুকুও চলবে না। সিরিয়ালে লিখে তুমি যা পয়সা পাবে তাতে তোমার আর্থিক দুশ্চিন্তা থাকবে না। তখন তুমি তোমার ফাঁকা সময়ে কলম থেকে লাগাম খুলে ইচ্ছে মতো লিখবে, যেমন তোমার প্রাণ চায়। ঐটে কিন্তু কখনো ছেড়ো না ভায়া।

যে বিষয়ে সিরিয়াল করতে চাই কেবল তার রূপ-রেখাটা আমি তোমায় বলে দেবো। তার ওপর খেলিয়ে লিখবে তুমি। সে ক্ষমতা তোমার আছে। ভালো না লাগলেও আমার তৈরি কিছু সিরিয়াল দেখে নিও, আফিমের ধরণটা বুঝতে পারবে। ভাগ্নে তোমাকে একটা ল্যাপটপে ভরে দেবে। বিষয় আমার, তার ওপর তোমার ফেনিয়ে লেখা কাহিনী থেকে চিত্রনাট‍্য বানানোর সময় জায়গা মতো মনোরঞ্জনের বস্তু ঢুকিয়ে দেবে চিত্রনাট্য‌কার, - হয়ে গেল সিরিয়ালের বিষয়বস্তু। ডাইরেক্টর সেটাই ঠিক মতো পরিবেশন করবেন।

পাবলিক খেলে ছাব্বিশ থেকে টেনে বাহান্ন এপিসোড বাড়াতে আবার প্রয়োজন হবে তোমার কলমের কেরামতি। মাঝে কোনও অভিনেতা, অভিনেত্রী মারা গেলে বা চুক্তিভঙ্গ করে চলে গেলে কাহিনী‌তে সেই অনুযায়ী আচমকা মোচড় আনার দায়িত্বও তোমার। এ সবের জন‌্যই পয়সা পাবে তুমি। তোমার কলম দু নৌকায় পা রেখে চলবে। একটা‌র জন্য পাবে পয়সা, অন্যটা তোমার সৃজনশীল‌তার তরণী। ভাসাও সে মনপানসি তোমার ইচ্ছা মতো। একটা‌র সাথে অন্যটার কোনও বিরোধ থাকবে না। এটা কিন্তু মোটেও সোজা নয় ভায়া।

সুদীপের বিরাশি সিক্কার উল্লাসের থাপ্পড় খেয়েও এবং মামাবাবুর ভরসা পেয়েও অজানা আশঙ্কায় বুক কাঁপে সলিলের। অন্য তরণীর অকালে ভরাডুবি হবে না তো? তিনদিন আগের আলাপচারিতার রেশ তখনও কাটেনি। সলিল বুঝে উঠতে পারে না সামনে যিনি বসে আছেন তিনি আসলে কার প্রতিরূপ - মাতুল কংস না সখা কৃষ্ণ?
( সমাপ্ত )


All Bengali Stories    106    107    108    109    110    111    112    113    (114)     115   


## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers. The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation. Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##


◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717