-------- বিজ্ঞপ্তি ----------
■ 'নগেন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার - মে, ২০২৪' স্বরচিত গল্প লেখার প্রতিযোগিতা, ( প্রতি বছর মে মাসে )
Result
--------------------------
All Bangla Articles
1
2
3
4
5
6
( 7 )
8
9
◕
বারমুডা ত্রিকোণ রহস্য
প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা, সেপ্টেম্বর, ২০২১-এর একটি নির্বাচিত প্রবন্ধ
লেখক - মুকুট রায়, বাবা- শ্রী কান্তি নাথ রায়,আসানসোল, পশ্চিমবঙ্গ
##
বারমুডা ত্রিকোণ রহস্য
লেখক - মুকুট রায়, বাবা- শ্রী কান্তি নাথ রায়,আসানসোল, পশ্চিমবঙ্গ
পৃথিবীতে রহস্যের বোধহয় কোনও সীমা-পরিসীমা নেই। কিছু রহস্যের সমাধান হয়তো মানুষ করে ফেলেছে কিন্তু অনেক রহস্যই মানুষের বোধবুদ্ধির অগোচরেই বাইরে থেকে গেছে। এমনি এক রহস্য এই বারমুডা ত্রিকোণ রহস্য, যার সমাধান তো দূরের কথা এই রহস্যের প্রকোপে পড়ে আজ পর্যন্ত কত প্রাণ যে নিঃশেষিত হয়েছে; কত জাহাজ, উড়োজাহাজ যে অন্তর্হিত হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। বারমুডা ত্রিকোণকে সেই কারণেই বোধহয় শয়তানের আস্তানা বা শয়তানের ত্রিভুজ বলেও অনেকেই মনে করেন।
পশ্চিম আটলান্টিক সাগরে বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের অবস্থান। অনেকের মতে ক্রিস্টোফার কলম্বাস সর্বপ্রথম এই ত্রিভুজ বিষয়ে তাঁর অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা লেখেন। তিনি লিখেছিলেন যে, তাঁর জাহাজের নাবিকেরা এ অঞ্চলে দিগন্তে আলোর নাচানাচি ও আকাশে ধোঁয়া দেখেছেন। এছাড়া তিনি এখানে কম্পাসের উল্টোপাল্টা দিক নির্দেশনার কথাও বর্ণনা করেছেন। রড্রিগো ডি ট্রাইানা নামে এক নাবিক রাত দশটার সময় জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে প্রথম এর ডাঙ্গা দেখেছিলেন।
বারমুডা ত্রিকোণ অতলান্তিক মহাসাগরের একটি অংশ বিশেষ, যা একদিকে বারমুডা এবং অন্যদিকে মিয়ামি ও পুযেৰ্তরিকো দিয়ে ঘেরা এবং যা প্রায় পাঁচ লক্ষ থেকে পনেরো লক্ষ বর্গ মাইল বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে রয়েছে। আমেরিকার একটি রাজ্য ফ্লোরিডার দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের তীরে অবস্থিত এই বারমুডা ত্রিকোণ। এই বারমুডা ত্রিকোণ অঞ্চলে গত শতাব্দীতে কত জাহাজ এবং উড়োজাহাজ যাত্রা করে যে ফিরে আসে নি, কত সহস্র প্রাণ যে বলির যূপকাষ্ঠে চড়েছে তার কোন লেখাজোখা নেই। বহু মানুষ এই অঞ্চলের কাছ পর্যন্ত ঘুরে এসে এই রহস্যের বিষয়ে নানা যুক্তির অবতারণা করেছেন কিন্তু কোন যুক্তিই সর্বগ্রাহ্য হয়নি।
বারমুডা ত্রিকোণ অঞ্চলের অস্বাভাবিক অন্তর্ধানের ঘটনা লোকের প্রথমে দৃষ্টিগোচরে আসে যখন এডোয়ার্ড ভন উইনকেল জোন্স ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫০ সালে মিয়ামি হেরাল্ড পত্রিকায় এই বিষয়ে একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন। এরই দু'বছর পরে ফেট নামক একটি সাপ্তাহিকে একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয় "সামুদ্রিক রহস্য আমাদের খিড়কি দুয়ারে" নাম দিয়ে। এই প্রবন্ধে লেখক জর্জ এক্স স্যান্ড অনেক জাহাজ এবং উড়োজাহাজের রহস্যময় অন্তর্ধানের ব্যাপারে বর্ণনা করতে গিয়ে সামরিক উড়োজাহাজ ১৯শের ঘটনাও উল্লেখ করে আমেরিকার নৌসেনার পাঁচ টর্পেডোবাহী বম্বার এবং তার সঙ্গে জড়িত চোদ্দ-জন যারা প্রশিক্ষণের জন্য বারমুডা ত্রিকোণ অঞ্চলে গিয়ে আর ফিরে আসেনি তাদের কথা বলেন। লোকেরা এই প্রথম বারমুডা ত্রিকোণ অঞ্চলের রহস্যময় ঘটনাবলীর কথা অবগত হয়।
১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে ফ্লাইট ১৯ নিয়ে আমেরিকার লিজানে লেখা হয় যে, এই ফ্লাইটের দলপতিকে নাকি বলতে শোনা গেছে - আমরা কোথায় আছি জানি না। সবুজ রঙের জল, সাদা কিছু নেই। এতেই প্রথম ফ্লাইট ১৯কে কোনও অতিপ্রাকৃতিক ঘটনার সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ১৯৬৪ সালে লেখক ভিনসেন্ট গাডিস তাঁর এক বইয়ে এই রহস্যের নামকরণ করেন বারমুডা ট্রেঙ্গল নামে এবং বহু জাহাজের আশ্চর্যজনক ভাবে অন্তর্ধান হয়ে যাওয়ার ব্যাপারে আলোচনা করেন। তখন থেকেই এই রহস্য বারমুডা ট্রেন্সেল রহস্য বা বারমুডা ত্রিকোণ রহস্য নামে পরিচিতি লাভ করে।
কিছু জাহাজ এবং উড়োজাহাজের আশ্চর্যজনক অন্তর্ধানের ঘটনার উল্লেখ নিচে করা হল:
■ উড়োজাহাজ ১৯; যে ঘটনার বিবরণ এ্যলেন অস্টিন থেকে পাওয়া যায়।
■ ইউএসএস সাইক্লোপস; যে ঘটনার বিবরণ কনিমারা টিভিতে দেওয়া হয়।
■ উড়োজাহাজ ডিসি - ৩; যার বিবরণ এ ক্যারোল ডিয়ারিং থেকে পাওয়া যায়।
■ মেরী সিলেস্টি নামক জাহাজ; যে ঘটনার বিবরণ দ্বিতীয় টুডোর- ৪ থেকে পাওয়া যায়।
■ মার্টিন - পি 5 এম নামক সামরিক জাহাজ; যার বিবরণ সামরিক নৌপোত ওই সি ১২২ থেকে পাওয়া যায়।
উপরোক্ত ঘটনাগুলো যদিও বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টিভিতে দেখানো হয়েছিল, কিন্তু কিছু লোক যাদের মধ্যে অগ্রগণ্য ছিলেন ল্যারি খুসে, এ ঘটনাগুলো অপার্থিব বলে মানতে রাজি ছিলেন না। ল্যারি খুসে তাঁর বই 'বারমুডা ট্রায়াঙ্গল মিষ্ট্রি সলভড'-এ এই ঘটনাগুলোকে রহস্যজনক বলে মানতে রাজি হননি। তাঁর কথায়, এই ঘটনাগুলোর বেশীরভাগই অতিরঞ্জিত এবং এই ঘটনার বিবরণকারীরা কেউই সেই জায়গার দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কথা চিন্তা না করেই এ ঘটনাগুলোকে রহস্যময় বলে মনে করেছেন। বেঞ্জামিন রেডফোর্ড তাঁর বইয়ে বলেন যে এই ঘটনাগুলো রহস্যজনক হলেও অপার্থিব নয়।
যে সব লোকজন বারমুডা ত্রিকোণ রহস্যকে সত্যিকারের ঘটনা বলে মনে করেন তাঁরা এর কিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও দিয়েছেন:
■ অপার্থিব কারণ হিসাবে ব্যাখ্যা - কিছু লোকজন এই ঘটনাগুলো অপার্থিব বলে মনে করে এগুলোকে ইউফো রহস্যের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করেছেন।
সাধারণ পার্থিব কারণ হিসাবে ব্যাখ্যা:
১) কম্পাসের তারতম্য-
বেশকিছু লোক এই রহস্যের সঙ্গে সেই জায়গার অস্বাভাবিক কম্পাসের তারতম্যের সম্পর্কের কথা বলেছেন যা নাকি ঐশ্বরিয় ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত। যদিও তার কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কম্পাসের পাঠ নিয়ে বিভ্রান্তি অনেকাংশে এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের কাহিনীর সাথে জড়িত। এটা মনে রাখা প্রয়োজন যে কম্পাস থেকে চুম্বক মেরুর দূরত্বের উপর ভিত্তি করে এর দিক নির্দেশনায় বিচ্যুতি আসে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- যুক্তরাষ্ট্রে শুধুমাত্র উইসকনসিন (Wisconsin) থেকে মেক্সিকোর উপসাগর (Gulf of Mexico) পর্যন্ত সরলরেখা বরাবর চৌম্বক উত্তরমেরু সঠিক ভাবে ভৌগোলিক উত্তর মেরু নির্দেশ করে। এই সাধারণ তথ্য যে কোনও দক্ষ পথপ্রদর্শকের জানা থাকার কথা। কিন্তু সমস্যা হল সাধারণ মানুষকে নিয়ে, যারা এ বিষয়ে কিছুই জানে না। ঐ ত্রিভুজ এলাকা জুড়ে কম্পাসের এমন বিচ্যুতি তাদের কাছে রহস্যময় মনে হয়। কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।
২) মানুষের গণনা সম্বন্ধিত ভুল
৩) দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া-
বারমুডা ত্রিকোণ রহস্যের বেশীরভাগ জাহাজ, উড়োজাহাজের অন্তর্ধানের পিছনে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া একটি বড় কারণ। বিশেষত: 'প্রাইড অফ বাল্টিমোর' জাহাজের অন্তর্ধানের ব্যাপারে। বেশ কিছু সেইসময়ের ডুবে যাওয়া জাহাজ জানিয়েছিল যে, বাতাসের গতিবেগ হঠাৎ ৩২ কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টা থেকে ৯৭-১৫০ কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টায় পরিবর্তিত হয়েছিল। জেমস্ লুসাইন নামক এক জাতীয় ঝড়ের সম্বন্ধে গবেষণাকারী বিশেষজ্ঞ জানিয়েছিলেন যে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সময় ঝড় বিস্ফোরকের মত ভয়ঙ্কর হিসাবে কাজ করে। হারিকেন (Hurricane) হল শক্তিশালী ঝড়।
ঐতিহাসিক ভাবেই জানা যায়, আটলান্টিক মহাসাগরে বিষুব রেখার কাছাকাছি অঞ্চলে শক্তিশালী হারিকেনের কারণে হাজার-হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে, আর ক্ষতি হয়েছে কোটি-কোটি টাকার। রেকর্ড অনুসারে ১৫২০ সালে স্প্যানিশ নৌবহর 'ফ্রান্সিসকো দ্য বোবাডিলা' (Francisco de Bobadilla) এমনি একটি বিধ্বংসী হারিকেনের কবলে পড়ে ডুবে যায়। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের কাহিনীর সাথে জড়িত অনেক ঘটনার জন্য এধরনের হারিকেনই দায়ী।
৪) উপসাগরের প্রবাহ-
উপসাগরীয় প্রবাহ বা গলফ স্ট্রিম হল মেক্সিকো উপসাগর থেকে স্ট্রেইটস অব ফ্লোরিডা (Straits of Florida ) হয়ে উত্তর আটলান্টিকের দিকে প্রবাহিত উষ্ণ সমুদ্র স্রোত। একে বলা যায় মহা সমুদ্রের মাঝে এক নদী। নদীর স্রোতের মত গলফ স্ট্রিম ভাসমান বস্তুকে স্রোতের দিকে ভাসিয়ে নিতে পারে। যেমনটি ঘটেছিল ১৯৬৭ সালের ২২ ডিসেম্বর 'উইচক্রাফট' নামের একটি প্রমোদ-তরীতে। মিমি তীর হতে এক মাইল দূরে এর ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিলে তার নাবিকরা তাদের অবস্থান কোস্ট গার্ডকে জানায়,কিন্তু কোস্ট গার্ডরা তাদেরকে ঐ নির্দিষ্ট স্থানে পায়নি।
৫) মিথেন গ্যাসের উদগম-
কিছু বৈজ্ঞানিকের ধারনা অনুযায়ী বারমুডা ত্রিকোণ রহস্যের পিছনে সেই স্থানে বেশি পরিমাণে মিথেন গ্যাসের উদগমের কারণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সমুদ্রপৃষ্ঠের ভগ্নাবশেষ সাগরীয় স্রোতে অন্য জায়গায় স্থানচ্যুত হলেও তার থেকে প্রভূত পরিমাণে মিথেন গ্যাসের নির্গমনের কারণ ঘটে যা কিনা ফেনার সৃষ্টি করে এবং যেকোনো জাহাজ সেই ফেনার মধ্যে অতিদ্রুত, নিঃশব্দে ডুবে যেতে পারে। অস্ট্রেলিয়ায় পরীক্ষাগারের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বাতাসের বুদবুদ জলের ঘনত্ব কমিয়ে দেয়। তাই সাগরে যখন পর্যায়ক্রমিক মিথেন উদগীরন হয়, তখন জলের প্লবতা(কোন কিছুকে ভাসিয়ে রাখার ক্ষমতা) কমে যায়। যদি এমন ঘটনা ঐ এলাকায় ঘটে থাকে তবে সতর্ক হবার আগেই কোন জাহাজ দ্রুত ডুবে যেতে পারে।
৬) ইলেকট্রনিক কুয়াশা-
বৈজ্ঞানিক এডওয়ার্ড গার্লনের মতে সমুদ্র পৃষ্ঠে বিদ্যুৎ-চৌম্বকীয় শক্তি কুয়াশার জন্ম দেয় যার প্রকোপে উড়োজাহাজ অন্তর্হিত হয়ে যাওয়া কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয়।
৭) সমুদ্রগর্ভের ভূমিকম্পও এর কারণ হতে পারে যার প্রভাবে সুনামির মত ঘটনা ঘটেছিল।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এক দুর্ভেদ্য রহস্যের নাম। বারমুডা ত্রিকোণ রহস্য বহু বীভৎস, অস্বাভাবিক মৃত্যুর কারণ হলেও এখন পর্যন্ত এর সঠিক, যুক্তি-যুত ব্যাখ্যা কেউই দিতে পারেনি। যদিও বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে-সঙ্গে এর ভয়াবহতা হয়তো কিছুটা কম হয়েছে কিন্তু এখনো অস্বাভাবিক অন্তর্ধানের ঘটনা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়নি। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্যের সমাধান করার বিষয়টি উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, নরওয়ের গবেষকেরা উত্তরমেরুর ব্যারেন্টস সাগরের তলদেশে বেশ কিছু বড় গর্তের সন্ধান পেয়েছেন। আর্কটিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলেছেন, এই গর্ত বা আগ্নেয়গিরির মুখগুলোর ব্যাস ৩ হাজার ২৮০ ফুট ও গভীরতা ১৩১ ফুট হতে পারে। থ্রিডি সিসমিক ইমেজিং পদ্ধতিতে এই গর্তগুলো শনাক্ত করেছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, তেলের খনি থেকে সৃষ্ট উচ্চ চাপের মিথেন গ্যাসের উদগীরণে এ গর্ত সৃষ্টি হতে পারে।
ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, এই আবিষ্কারের ঘটনা বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নামের বিতর্কিত ওই এলাকায় জাহাজ ও বিমানের হারিয়ে যাওয়ার ঘটনার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে পারে। এর আগে ২০১৪ সালে সাইবেরিয়ান টাইমসকে দেওয়া রাশিয়ার গবেষক ম্লাদিমির পোতাপভের এক সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়েছে ডেইলি মেইল। পোতাপভের তত্ব অনু্যায়ী, মিথেন গ্যাসের উদগীরণ সমুদ্রকে উত্তপ্ত করে। মিথেন যুক্ত জলের কারণে জাহাজ ডুবে যায়। এ ছাড়া বায়ুমণ্ডলেও বিশেষ পরিবর্তনের ফলে বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। এরকম বড় গর্ত থাকতে পারে বারমুডা ট্রায়াঙ্গলেও। তার থেকে হতো মিথেন বের হয়ে জলে মিশে জলের ঘনত্ব কমিয়ে দেয়। মিথেন নির্গমনের জন্য যে ফেনা হয় তাতে যেকোনো জাহাজ দ্রুত ডুবে যেতে পারে। ভবিষ্যতই বলতে পারবে এই কারণে বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের কাছে জাহাজ ডুবে গেছিল কিনা; এই রহস্যের সমাধান কোনদিন আদৌও হবে কিনা তা ভবিষ্যতই বলতে পারে।
( সমাপ্ত )
তথ্যসূত্র:
১) ডিসকভারি, দ্য গার্ডিয়ান
২) en.wikipedia.org/wiki/ Bermuda Triangle
Next Bangla Article
All Bangla Articles
1
2
3
4
5
6
( 7 )
8
9
## Disclaimer: RiyaButu.com is not responsible for any wrong facts presented in the Stories / Poems / Essay / Articles / Audios by the Writers.
The opinion, facts, issues etc are fully personal to the respective Writers. RiyaButu.com is not responsibe for that. We are strongly against copyright violation.
Also we do not support any kind of superstition / child marriage / violence / animal torture or any kind of addiction like smoking, alcohol etc. ##
◕ RiyaButu.com, এই Website টি সম্পর্কে আপনার কোনও মতামত কিংবা পরামর্শ, কিংবা প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় আমাদের বলুন। যোগাযোগ:
E-mail: riyabutu.com@gmail.com / riyabutu5@gmail.com
Phone No: +91 8974870845
Whatsapp No: +91 6009890717